পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সংসদের হুইপ শামসুল হক চৌধুরীর ক্লাবে জুয়ার আসর থেকে ১৮০ কোটি টাকা আয়ের অভিযোগ আনা সেই পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল আমিনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-পার্সোনাল ম্যানেজমেন্ট-২) এর পক্ষে এআইজি (পিআইও-১) আনোয়ার হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই বরখাস্তের আদেশ দেয়া হয়। গতকাল বুধবার বিকেলে পুলিশ সদর দফতরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ২০ সেপ্টেম্বর নিজের ফেসবুক ওয়ালে এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট দেন তিনি। তিনি এক সময় হালিশহর থানা, চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানাসহ বিভিন্ন থানায় কর্মরত ছিলেন।
চিঠিতে বলা হয়, বিভাগীয় শৃংখলা পরিপন্থী কার্যকলাপ, জনসম্মুখে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষুন্ন করা তথা অসদাচরণের দায়ে সরকারি কর্মচারী (শৃংখলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ১২(১) মোতাবেক এতদ্বারা ঢাকার উত্তরা ১৩ এপিবিএন এ কর্মরত সাইফুল আমিনতে চাকরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত থাকবেন এবং প্রচলিত বিধি মোতাবেক খোরাকি ভাতা প্রাপ্য হবেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ পরিদর্শক মাহমুদ সাইফুল আমিনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে মামলাটি করেন হুইপ সামশুল হক চৌধুরী। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটকে তদন্ত করে আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২০ সেপ্টেম্বর ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টে সাইফুল দাবি করেন, হুইপ শামসুল হক চৌধুরী ক্লাবে জুয়ার আসর থেকে ১৮০ কোটি টাকা আয় করেছেন। ফেসবুকের এমন পোস্ট দিয়ে তিনি হুইপের সম্মান ক্ষুন্ন করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।