পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মহামেডান ক্লাব মুসলমানদের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব হিসেবে পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে কোলকাতার মুসলমানরা নিজেরা মহামেডান ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেছিল। বাংলাদেশের ঢাকার এই মহামেডান ক্লাবকে জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী ক্রীড়া সমর্থকদের ক্লাব বলা হয়। সেই মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের অবৈধ ক্যাসিনোটি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন নেপালের ১৩ নাগরিক। তারা বাংলাদেশে গার্মেন্টস প্রোডাক্টের ব্যবসার কথা বলে ভিসা নিয়ে অবৈধ এ ক্যাসিনো চালাতেন বলেও জানা গেছে। গতকাল রোববার মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের অবৈধ ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান শেষে এসব তথ্য জানা যায়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের ক্যাসিনো পরিচালনার দায়িত্বে ছিল ১৩ নেপালী নাগরিক। তারা বাংলাদেশে গার্মেন্টস প্রোডাক্টের ব্যবসার কথা বলে ভিসা নিলেও গোপন যোগাযোগের ভিত্তিতে এ ক্যাসিনো পরিচালনার চাকরি করতেন। তারা একেকজন ক্যাসিনোর গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন জায়গায় দায়িত্বরত ছিলেন।
আরও জানা গেছে, তাদের মাসিক বেতন দায়িত্ব ভেদে ৬০০ ডলার (৫১ হাজার ৩০০ টাকা) থেকে শুরু করে এক হাজার ডলার (৮৫ হাজার ৫০০ টাকা) পর্যন্ত। প্রতি মাসে তাদের মোট ছয় লাখ ৪৯ হাজার ৮০০ টাকা বেতন দিত মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শফিক বলেন, ‘আমরা মহামেডান ক্লাবে ১৩ নেপালী নাগরিক কাজ করতেন বলে কাগজপত্র পেয়েছি। তাদের ভিসা আবেদন পত্র, নামের লিস্ট ও স্যালারি শিটসহ অন্যান্য কাগজপত্র পেয়েছি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই ১৩ নেপালী নাগরিক ক্যাসিনোটি পরিচালনা করতেন। এখানে আমাদের অভিযান শেষ হয়েছে। এখানে পাওয়া মালপত্র জব্দ করা হয়েছে। ক্যাসিনোর সরঞ্জামসহ ৩০ ধরনের মালপত্র জব্দ করা হয়েছে। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।