পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঋণ দিতে হাজার হাজার লোক ঢাকায় ব্রিফকেস নিয়ে হাঁটছে মন্তব্য করে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বাংলাদেশকে বিলয়নস অব ডলার ঋণ দিতে চায় ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, এডিবি, আইএমএফ, চাইনিজ ব্যাংকসহ অন্যরা। তাহলে কেনো আমরা ডোনার ফান্ড চাইবো?
গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম অফিসার্স ক্লাবে আয়োজিত এসডিজি অর্জনে ক্ষুদ্র অর্থায়ন প্রতিষ্ঠানসমূহের ভূমিকা শীর্ষক আঞ্চলিক সম্মেলনে মন্ত্রী একথা বলেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনীতির চাকা ঘুরছে। মাথাপিছু আয় দ্রুত বাড়ছে। প্রয়োজন হলে আমরা ঋণ নেবো। আবার সময়মতো পরিশোধও করবো। কারণ আমরা সাদাকে সাদা বলতে চাই। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা যারা দেশ পরিচালনা করছি- উই উইল সেক্রিফাইস এভরিথিং, বাট নট আওয়ার ডিগনিটি।
এম এ মান্নান বলেন, দেশের মাইক্রোক্রেডিট প্রতিষ্ঠানসমূহের মাত্র ১ শতাংশ মূলধন ডোনার ফান্ড থেকে আসে। তাহলে এটা নিয়ে এতো কথা বলার কী আছে? ফান্ড যদি ইনসাফিসিয়েন্ট হয়, ভয়ের কিছু নেই। আমরা প্রয়োজনে ঋণ নেবো। তবে ডোনার শব্দটি ব্যবহার করা আমাদের জন্য অপমানজনক। উই ডোন্ট লাইক দিস।
পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে মাইক্রোক্রেডিট কার্যক্রম চালাতে গিয়ে চাঁদাবাজি, হয়রানির অভিযোগ করেছেন আপনারা। সার্ভিস চার্জ কমানোর এবং ঋণের সুদ সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন। এসব বিষয় নিয়ে আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলবো। দ্রæত যাতে এসব সমস্যার সমাধান হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবো।
ব্রাকের সিনিয়র উপদেষ্টা এবং সাবেক মুখ্য সচিব মো. আবদুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর প্রফেসর ড. আতিউর রহমান, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান অমলেন্দু মুখার্জী। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইএনএম এর নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তফা কে. মুজেরী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।