Inqilab Logo

সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ছাত্রলীগের পর যুবলীগকে ধরেছি, একে একে সব ধরব: প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৯:৪৬ পিএম

দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোর মধ্যে শুদ্ধি অভিযান প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো নালিশ শুনতে চাই না। ছাত্রলীগের পর যুবলীগকে ধরেছি। একে একে সব ধরব।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে গণভবনে ছাত্রলীগের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘সমাজের অসঙ্গতি এখন দূর করব। একে একে এসব ধরতে হবে। আমি করব। জানি এগুলো কঠিন কাজ। কিন্তু করব। এই কাজ করতে গিয়ে অনেক বাধা আসবে। তারপরও আমি করবই।’

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে গোলাম রাব্বানীর পদত্যাগের পর আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্য দায়িত্ব গ্রহণের পর গণভবনে বৃহস্পতিবার বিকেলে তারা সাক্ষাৎ করতে যান।

তাদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতা যুগ্ম সাধারণ সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমান এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও বি এম মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।

গণভবনে আওয়ামী লীগ সভাপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে বিভিন্ন সাংগঠনিক নির্দেশনা নেন ছাত্রলীগ নেতারা।

সৌজন্য সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) আল-নাহিয়ান খান জয়; সহ-সভাপতি তানজিল ভূঁইয়া তানভীর, রেজাউল করিম সুমন, সোহান খান, আরিফিন সিদ্দিক সুজন, আতিকুর রহমান খান ও কাসফিয়া ইরা; সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত ) লেখক ভট্টাচার্য; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ চৌধুরী, আরিফুজ্জামান আল ইমরান, শামস-ই- নোমান, মো. শাকিল ভূইয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহম্মেদ ও বেনজীর হোসেন নিশি; সাংগঠনিক সম্পাদক সাবরিনা ইতি, মামুন বিন সাত্তার ও সাজ্জাদ হোসেন।

এছাড়া ছাত্রলীগ ঢাবি শাখার সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন; ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ইব্রাহিম হোসেন ও মো. সাইদুর রহমান হৃদয় এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মেহেদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মো. জুবায়ের আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।



 

Show all comments
  • ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১১:০৭ পিএম says : 0
    বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের একজন দক্ষিণ এশিয়ার লৌহ মানবী আবার বিশ্ব মানবতার মা। শতাব্দীর পর শতাব্দীর অপেক্ষা করার পর ভাগ্যবান জাতি এই রকম নেতা পেয়ে থাকেন। আওয়ামীলীগ যুবলীগ ছাত্রলীগ আর জাতীয় নেতৃবৃন্দ দেশের কোটি কোটি জ্ঞানী গুনী উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি বুদ্ধিজীবী সাংবাদিক প্রশাসনিক কর্মকর্তা আইন শৃংখলা বাহিনী সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। বঙ্গবন্ধুর ধমনীর রক্তের প্রবাহিত বিশাল ব্যক্তিত্বের অধিকারী মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর একটি শব্দ আদেশ দেশের জাতির জাতীয় নেতৃবৃন্দ প্রশাসন সর্বোচ্চ পালনে শতভাগ চেষ্টা করেন। একজন দক্ষ ব্যক্তিত্ব সম্পন্য জাতীয় নেতার পক্ষেই সম্ভব। এই ক্যারিশম্যাটিক জাতীয় নেতার দিন রাত পরিশ্রমে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে আকাশ বিজয় সমুদ্র বিজযের সুর্য সারথী সমস্ত প্রশংসা ঊর্ধ্বে তিনি। সব প্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক নেতা সাবধান অন্যায় করে পার পাবেন না। কারন স্বাধীনতা সংগ্রামের শহীদি পরিবারের বঙ্গবন্ধুর রক্তে আপোষ নেই। তাইতো আমার মা জননী শত শত বার বলেন আমি মৃত্যুকে ভয় করিনা। মহান আল্লাহ দরবারে হাইয়াতে তৌইয়াবা শারীরিক সুস্হতা কামনাপূর্ণ দোয়া প্রার্থনা করছি। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কোটি কোটি সাধারণ মানুষের দোয়া আপনার সাথে আপনাকে শত সহস্র সালাম।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ