পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিচারাধীন ও আদালতের কথোপকথন বিষয়ে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের বিবৃতির নিন্দা এবং অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে আইন, আদালত ও সংবিধান বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম (এলআরএফ)। গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটি এ দাবি জানায়।
গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এলআরএফ সভাপতি ওয়াকিল আহমেদ হিরন ও সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আহসান রাজু বলেছেন, প্রেস কাউন্সিলের এমন বিবৃতিটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও কণ্ঠরোধের শামিল। হাইকোর্টের আদেশে এমন কোনো নির্দেশনা নেই। তবে গণমাধ্যমকর্মীদের সংবাদ প্রকাশে সতর্ক ও দায়িত্বশীল হতে বলা হয়েছে হাইকোর্টের ওই আদেশে। বিবৃতিতে বলা হয়, হাইকোর্টের আদেশের ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রেস কাউন্সিল। যা অনাকাঙ্খিত ও অপ্রত্যাশিত। গত ১৬ মে বিচারাধীন বিষয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ না করতে হাইকোর্ট প্রশাসন একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করলেও তা ২১ মে সংশোধন করেন সুপ্রিমকোর্ট কোর্ট প্রশাসন। সংশোধনীর পর গণমাধ্যম কর্মীরা আগের মতোই আদালতের বিচারাধীন বিষয় ও কথোপকথন নিয়ে রিপোর্ট করে আসছে। এরও আগে গত ৯ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এক সৌজন্য সাক্ষাতে এলআরএফ নেতৃবৃন্দকে বলেছিলেন, ‘আদালতে যা দেখবেন তাই লিখবেন।’ এরপর প্রেস কাউন্সিলের এরকম বিবৃতি দেয়ার অবকাশ নেই বলে মনে করে এলআরএফ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এলআরএফ সবসময় বিচার বিভাগ ও আদালতের মর্যাদা, ভাবমূর্তি ও সুনাম অক্ষুন্ন রেখে সংবাদ প্রকাশ করে আসছে। প্রকাশ্য আদালতে কি ঘটছে সে বিষয় জনগণকে সঠিক তথ্য জানানো গণমাধ্যমকর্মীদের দায়িত্ব বলে মনে করে এলআরএফ। কারণ তথ্য জানার অধিকার মানুসের রয়েছে। আদালত অঙ্গনে সে পেশাগত দায়িত্বই পালন করছে গণমাধ্যম কর্মীরা। এমতাবস্থায় অবিলম্বে ওই বিবৃতি প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে এলআরএফ। অন্যথায় স্বাধীন সাংবাদিকতার স্বার্থে এলআরএফ পরবর্তী কর্মসূচী ঘোষণা করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।