পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যান্ত্রিক ত্রæটির কারণে দীর্ঘ ৫ মাস বন্ধ থাকার পর গতকাল শনিবার সকাল থেকে দিনাজপুর মধ্যপাড়া খনিতে শুরু হয়েছে পাথর উত্তোলন।
গত ৫ এপ্রিল পাথর উত্তোলন যন্ত্র স্ক্রিপ্ট মোটর গিয়ারবক্সের প্রিনিয়াম ভেঙে যাওয়ায় পাথর উত্তোলন বন্ধ করে দেয় চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান জার্মানীয়া-ট্রেষ্ট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)। পরে বিদেশ থেকে ভেঙে যাওয়া যন্ত্র আমদানী করে এই পাথর উত্তোলনের কার্যক্রম শুরু করেছে। তাদের অধীনে থাকা সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী শ্রমিক কাজে যোগদান করে তিন শিফটের কাজ শুরু করেছে। এতে করে আবারো কর্মচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে খনি এলাকা।
এদিকে জিটিসির মহা-ব্যবস্থাপক জাবেদ সিদ্দিকি বলেন, খনি থেকে মাসিক ১ লক্ষ ২০ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ধারাবাহিক ভাবে মাসিক প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন শুরু করে। কিন্তু ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জিটিসিকে কয়েক বার খনির উৎপাদন বন্ধ রেখে বিভিন্ন প্রতিক‚লতা মোকাবিলা করতে হয়।
তিনি বলেন, উৎপাদন শুরুর কয়েক মাসের মধ্যেই বিস্ফোরক সঙ্কটে প্রায় ১ মাস উৎপাদন বন্ধ থাকে। উৎপাদনের প্রায় দেড় বছরের মাথায় খনি উন্নয়ন কাজে যন্ত্রাংশের অভাবে প্রায় ২ বছর খনি থেকে পাথর উত্তোলন ও উন্নয়ন কাজ বন্ধ রাখতে হয়। যন্ত্রাংশ আমদানীর পর মাসিক ১ লক্ষ ২০ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে পুরো দমে কাজ শুরু করে। গত মার্চ মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে পাথর উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে মাসিক প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার মেট্রিক টনে নিয়ে যায়। কিন্তু হঠাৎ করে গিয়ার বক্স নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় জিটিসিকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।