পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর গুলশানের নিকেতন সোসাইটির একটি বাড়ি থেকে ১৭ ভরি স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতার করেছে গুলশান থানা পুলিশ। গ্রেফতাররা হলো- স্যানিটারি মিস্ত্রি মো. সালাম ও মো. পলাশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১০ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। গত মঙ্গলবার রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
ডিএমপি সূত্র জানায়, গত ২৩ আগস্ট ওই ফ্ল্যাটের মালিক পম্পি মজুমদার বাসা তালাবদ্ধ করে গ্রামের বাড়ি ফেনী যান। ২৬ আগস্ট তাদের বাসার মালিক তার বাবাকে ফোন করে বাসার পানি গরম করার পাইপ ফেটে পানি পড়ার কথা জানায়। তিনি স্যানিটারি মিস্ত্রি এনে পাইপ ঠিক করার অনুমতি চাইলে তার বাবা বাড়ির মালিককে উপস্থিত থেকে পাইপ ঠিক করার অনুমতি দেন। অনুমতি পেয়ে বাড়ির মালিক ওইদিন স্যানিটারি মিস্ত্রি সালামকে এনে পাইপ ঠিক করেন।
এদিকে, গত ৭ সেপ্টেম্বর রাতে পম্পি মজুমদার তার বাবা-মার সঙ্গে ঢাকায় ফিরে এসে দেখেন- বাসার ফল সিলিং আটকানো কাচের লাইট কভারের ভেতরে গচ্ছিত ১৭ ভরি স্বর্ণালংকার চুরি হয়ে গেছে। এ ঘটনায় পম্পি মজুমদার একটি মামলা করেন। পরে গুলশান থানা পুলিশ মামলাটির তদন্ত শুরু করে। মঙ্গলবার রাতে স্যানিটারি মিস্ত্রি সালামকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে চুরির কথা স্বীকার করে। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে অপর সহযোগী পলাশকে নরসিংদীর বেলাবো থেকে গ্রেফতার করা হয়। গতকাল বুধবার দু’জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এবিটির ৩ সদস্য গ্রেফতার
এদিকে, রাজধানীর উত্তরা থেকে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তারা হলো- রাসেল হোসেন (২১), জুয়েল মাহমুদ ওরফে ইমাম মাহমুদ (২৬) ও আবু জাফর সোহেল (৩৬)। গত সোমবার পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ) একটি দল উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের গ্রেফতার করে। মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংস্থাটি।
গ্রেফতারদের মধ্যে রাসেলের বাড়ি পাবনার সাঁথিয়ায়। সে রাজশাহীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজির ছাত্র। ইমাম মাহমুদের বাড়ি নাটোরের বাগাতিপাড়া। অপর সদস্য রাসেল রাজধানীর খিলগাঁও সিপাহীবাগের বাসিন্দা।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেফতাররা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সক্রিয় সদস্য এবং বাংলাদেশে খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য তারা তহবিল সংগ্রহ ও কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।