পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ ও উপনেতা হিসেবে দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদেরকে স্বীকৃতি দিয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। গতকাল সংসদ সচিবালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়,‘সংসদীয় দলের নেতা রওশন এরশাদকে (ময়মনসিংহ-৪) জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী বিরোধীদলীয় নেতা এবং উপনেতা (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) অধ্যাদেশ মোতাবেক (লালমনিরহাট-৩) গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরকে রিরোধীদলীয় উপনেতা হিসেবে স্পিকার স্বীকৃতি দিয়েছেন। আইন অনুযায়ী বিরোধীদলীয় নেতা মন্ত্রী ও উপনেতা প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা ভোগ করেন। এর আগে গত রোববার বিকেলে জাতীয় পার্টির একটি প্রতিনিধি দল সংসদ ভবনে স্পিকারের কার্যালয়ে দেখা করেন। সে সময় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে রওশন এরশাদের নাম প্রস্তাব করে স্পিকারের কাছে দলটির পক্ষ থেকে একটি চিঠি দেয়া হয়। রাতে অধিবেশন শেষে জিএম কাদেরের নেতৃত্বে আরেকটি প্রতিনিধি দল স্পিকারের সঙ্গে দেখা করেন। রওশন এরশাদকে বিরোধীদলীয় নেতা এবং জিএম কাদেরকে বিরোধীদলীয় উপনেতা করার প্রস্তাবটি স্পিকারকে জানিয়ে আসেন। প্রসঙ্গত,সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের মৃত্যুতে বিরোধীদলীয় নেতার পদটি শূন্য হয়। এ পদে নিয়োগ নিয়ে রওশন ও জিএম কাদেরপন্থীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে জিএম কাদের বিরোধীদলীয় নেতার স্বীকৃতি পেতে স্পিকারকে চিঠি দেন। পরদিন রওশন এরশাদ পাল্টা চিঠি দিয়ে ওই চিঠি গ্রহণ না করার জন্য স্পিকারকে অনুরোধ করেন। দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অবস্থানে দল বিভক্তির উপক্রম হয়। পরে দু’পক্ষের প্রতিনিধিরা বৈঠক করে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ও রওশন এরশাদকে বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচনের মাধ্যমে সমস্যার সুরাহা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।