পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর বনানী থেকে পিস্তল ও গুলিসহ এক শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। গ্রেফতার অস্ত্র ব্যবসায়ীর নাম মো. শেখ ফরিদ হোসেন (২৭)। গত রোববার রাতে বনানীতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযানে ছিল সিটিটিসির ফেক কারেন্সি নোট টিম। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, গ্রেফতারকৃত আসামি একজন শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে ১টি পিস্তল ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে বনানী থানায় একটি মামলা করেছে সিটিটিসি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। অবৈধ অস্ত্রের চালান ও বিনিয়োগের সাথে জড়িতদের শনাক্ত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
অন্যদিক তিনটি বিদেশি রিভলবারসহ গ্রেফতারকৃত তিন আসামিকে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গতকাল তাদের আদালতে হাজির করেছে পুলিশ। পরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত (সিএমএম) তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আদালতকে প্রতিবেদন দিয়ে পুলিশ বলেছে, রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকায় বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির জন্য তারা এসব আগ্নেয়াস্ত্রসহ একত্র হয়েছিলেন। গ্রেফতারকৃতরা হলো- আবদুল শহীদ (৪০), আমিন মিয়া (৪০) ও দোলন মিয়া (৩৮)।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পরিদর্শক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, আসামিরা পেশাদার অস্ত্র ব্যবসায়ী। রিমান্ডে নিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। অস্ত্র ব্যবসায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিন আসামি। গত ৫ সেপ্টেম্বর রাজধানীর সায়েদাবাদ এলাকা থেকে অস্ত্রসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের একটি দল। আসামিদের কাছ থেকে তিনটি রিভলবার, ১৬টি গুলি জব্দ করা হয়। ৬ সেপ্টেম্বর তিন আসামিকে আদালতে হাজির করে ৫দিন রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে পুলিশ। শুনানি নিয়ে সেদিন প্রত্যেককে দুই দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন আদালত। যাত্রাবাড়ী থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।