পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) ২০১৭ (প্রকাশিতব্য ২০১৯) এর চূড়ান্ত সংস্করণ গেজেট আকারে প্রকাশের জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের কাছে হস্তান্তর করেছে বিএনবিসি ২০১৭ প্রণয়নের জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটি। বিএনবিসি ২০১৭ গেজেট আকারে প্রকাশের পর বাংলাদেশের সব ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এটি মেনে চলা আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক হবে। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দফতরে গেজেট হস্তান্তর করা হয়। হস্তান্তরের সময় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আখতার হোসেন, গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী মো. সাহাদাত হোসেন, রাজউকের চেয়ারম্যান ড. সুলতান আহমেদ, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোহাম্মদ শামীম আখতার, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, তিনটি ভলিউমের বিএনবিসি ২০১৭ এর চ‚ড়ান্ত সংস্করণ ২০১৯ সালে গেজেট আকারে প্রকাশ হতে যাচ্ছে এবং গেজেট প্রকাশের পর এটি অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে। গেজেট প্রকাশের পর বিএনবিসি ২০১৭ ভবন নির্মাণের সঙ্গে জড়িত সব পেশাজীবীদের জন্য সুষ্ঠুভাবে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে তাদের কার্যক্রম পরিচালনায় অত্যন্ত সহায়ক হবে।
কারিগরি দিক থেকে বিএনবিসি’র বর্তমান সংস্করণ যুগোপযোগী ও সর্বাধুনিক তথ্যসমৃদ্ধ নীতিমালা। কাঠামো কৌশল, স্থাপত্যকৌশল, ভিত্তিকৌশল, অগ্নি প্রতিরোধ, প্লাম্বিং, তড়িৎকৌশল, যন্ত্রকৌশল ইত্যাদি কারিগরি বিষয়ে এই কোডে সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা রয়েছে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, এই কোড বাস্তবায়নের জন্য এতে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি গঠনের প্রস্তাব সংযোজন করা হয়েছে। বিএনবিসি ২০১৭ গেজেট আকারে প্রকাশের পরে বাংলাদেশের সকল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এটি মেনে চলা আইনগতভাবে বাধ্যতাম‚লক হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।