পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশীয় দক্ষ কর্মীরা যেন অযথা বঞ্চিত না হয় তা নিশ্চিত করতে প্রথমবারের মতো পোশাক খাতে কর্মরত বিদেশি কর্মীদের সব ধরনের তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে বিজিএমইএ। একই সঙ্গে পোশাক শিল্পে বিদেশি নিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ তৈরিতেও কাজ করছে সংগঠনটি। অর্থনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, সৎ ও দক্ষ শ্রমিক গড়ে তুলতে না পারলে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারবে না দেশের শ্রমিকরা।
তৈরি পোশাক শিল্পে কত জন বিদেশি কী ধরনের কাজ করেন তার সামগ্রিক চিত্র বিশ্লেষণে গেল এপ্রিল থেকে তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারদের শীর্ষ সংগঠন- বিজিএমইএ। এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে দেখা যায় ৫২টি কারখানায় বিভিন্ন পদে কাজ করেন ১৭৭ জন বিদেশি কর্মী। জিএফএক্স এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কর্মী ভারতীয়, তারপরের অবস্থানে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়রা।
জিএফএক্স এসব কর্মীদের ২৭ শতাংশ জড়িত উৎপাদন কাজে, ৪ শতাংশ টেকনিশিয়ান, স্যাম্পল তৈরিতে ৬ শতাংশ, মান নিয়ন্ত্রণে ১১, মার্চেন্ডাইজংয়ে ১ ও প্রকৌশল পদে কর্মরত রয়েছে ৫ শতাংশ। বিজিএমইএ বলছে, দেশেই প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবল গড়ে তোলার অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো চালানো হচ্ছে এই জরিপ কাজ।
তবে, অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দক্ষতা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সমান গুরুত্ব দিতে হবে নীতি- নৈতিকতা-সততার শিক্ষা ও চর্চার ওপর। যেখানে বিদেশিদের তুলনায় বেশ খানিকটা পিছিয়ে রয়েছেন দেশিয় যোগ্য কর্মীরা। দেশের প্রধান এই রপ্তানিখাতে কর্মরত বিদেশি কর্মী সংখ্যার পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশ করতে আরও কয়েক সপ্তাহ লাগবে বলে জানায় বিজিএমইএ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।