পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গল্প বা সিনেমায় মানুষখেকো গাছের কথা প্রায়ই শোনা যায়। বাস্তবে এ রকম কোনো গাছ আছে কি না, তা নিশ্চিত নয়। তবে মানুষখেকো না হলেও, এবার যুক্তরাজ্যে মাংসখেকো উদ্ভিদের সন্ধান পাওয়া গেছে। ইংল্যান্ডের একটি এলাকায় পাওয়া ওই মাংসাশী উদ্ভিদের নাম সানডিউ বা স‚র্যশিশির।
সানডিউ দেখতে আকর্ষণীয় ও সুন্দর। এর কর্ষিকাগুলো (লম্বা শুঁড়জাতীয় অংশ) বিভিন্ন ধরনের পতঙ্গ আটকে ফেলে এবং ক্রমেই তা হজম করে নেয়। যুক্তরাজ্যে সানডিউয়ের মতো মাংসাশী প্রজাতির আরো উদ্ভিদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, অনেক আগে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে পাওয়া যেত সানডিউ। কিন্তু আর্দ্র ভ‚মি কমে যাওয়ার কারণে উদ্ভিদটি অনেক এলাকায় বিপন্ন হয়ে যায়। এখন উদ্ভিদটির পুনরুৎপাদনের চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা।
ইংল্যান্ডের চেশায়ারের বাসিন্দা জশুয়া স্টাইল সানডিউসহ বিরল সব উদ্ভিদ সংরক্ষণের জন্য গড়ে তুলেছেন নর্থ–ওয়েস্ট রেয়ার প্ল্যান্ট ইনিশিয়েটিভ নামের একটি সংগঠন। তিনি জানান, এটা (সানডিউ) খুবই বিরল প্রজাতি। তার কথায়, ‘সানডিউ ইংল্যান্ডে বিপন্নের লাল তালিকায় রয়েছে। এটা ২০টির কম স্থানে জন্মায়। এখন বিরল হওয়ায় এটা আমাকে বেশ টানে। তাই আমি আবার এটা পুনরুৎপাদন করব।’
একসময় ইংল্যান্ডে পাওয়া যেত সানডিউ। কিন্তু কয়েক শতক ধরেই এটা ব্যাপকভাবে বিলীন হতে শুরু করে। আর্দ্র ভ‚মিতে এগুলো জন্মে থাকে সাধারণত। কিন্তু ভ‚মি ব্যবস্থাপনার পরিবর্তনের কারণে জলা ও আর্দ্র ভ‚মি শুষ্ক ভ‚মিতে পরিণত হয়। এ কারণে মাংসখেকো উদ্ভিদটি দ্রæত হারিয়ে যেতে থাকে। স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসে বেশি দেখা যেত এ উদ্ভিদ। সূত্র : বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।