পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফোম ও প্রিন্টিং মেশিন আমদানির ঘোষণা দিয়ে নিষিদ্ধ সিগারেট আমদানির মাধ্যমে দুই কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে দুই আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস। মামলায় দুই প্রতিষ্ঠানের মালিকসহ চারজনকে আসামি করা হয়। প্রতিষ্ঠান দু’টি হচ্ছে গ্রামবাংলা ফুড এবং এন ইসলাম এন্টারপ্রাইজ।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপ-কমিশনার মো. নুর উদ্দিন মিলন সাংবাদিকদের বলেন, একবছর আগে মিথ্যা ঘোষণায় আনা দুই কনটেইনার বিদেশি সিগারেট চট্টগ্রাম বন্দরে জব্দ করা হয়। মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে সিগারেট আমদানি করে দুটি প্রতিষ্ঠানের মালিক ও তাদের সহযোগিরা বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন। একবছর ধরে তদন্তের পর পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
গত ২৯ আগস্ট নগরীর বন্দর থানায় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও এন্টি মানিলন্ডারিং ইউনিটের সদস্য শেখ মঞ্জুরুল ইসলাম বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। কাস্টমস কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দু’টি মামলায় মোট ২ কোটি ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৯১৫ টাকা পাচারের অভিযোগ করা হয়েছে। বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত চক্রবর্তী বলেন, মানিলন্ডারিং আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। মামলায় মোট চারজন আসামি আছে। আমরা মামলা গ্রহণ করে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নিচ্ছি।
২০১৮ সালের ২৩ এপ্রিল বন্দরে আসা একটি আমদানি কনটেইনারে বিদেশি সিগারেট আনার তথ্য পেয়ে সেটি আটক করে কাস্টমসের খালাস স্থগিত ঘোষণা করে। ওই কনটেইনারে ৩৬০ বেল্ট ফোম আমদানির ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। ২৮ এপ্রিল কনটেইনারটি খুলে সেখান থেকে বিদেশি দুটি ব্যান্ডের ৬ লাখ ৩০ হাজার সিগারেটের প্যাকেট এবং ১ কোটি ৩০ লাখ শলাকা জব্দ করা হয়েছিল। একই বছরের ২৬ এপ্রিল বন্দরে সিগারেট বহনকারী আরেকটি কনটেইনার আটক করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। কনটেইনার খুলে ৬৬ লাখ ৯৪ হাজার শলাকা সিগারেট পাওয়া যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।