পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যারা শিশুদের ‘অপরাধী’ বানাচ্ছে তাদের চিহ্নিত করা উচিৎ বলে মন্তব্য করেছেন আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী। তিনি বলেছেন, শিশুরা অপরাধপ্রবণ হয়ে জন্ম গ্রহণ করে না। তাদের অপরাধী হিসেবে তৈরি করার পেছনে যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করা উচিৎ।
গতকাল শনিবার সুপ্রিমকোর্ট অডিটোরিয়ামে ‘ডাইভারশন ফ্রম দ্য পুলিশ স্টেশন আন্ডার দ্য চিলড্রেন অ্যাক্ট ২০১৩’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।‘সুপ্রিমকোর্ট স্পেশাল কমিটি ফর চাইল্ড রাইটস’ ও ‘ইউনিসেফ’ যৌথ উদ্যোড়ে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পুলিশ সদস্য ও সমাজ সেবা কর্মকর্তারা অংশ নেন। ‘সুপ্রিমকোর্ট স্পেশাল কমিটি ফর চাইল্ড রাইটস’র চেয়ারপারসন বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী আরও বলেন, শিশুরা ক্রাইম করার প্রবণতা নিয়ে জন্মায় না। ক্রিমিনাল হয়েও জন্মায় না। পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে ক্রাইমে জড়িয়ে যায়। এর জন্য দায়ী কে সেটাও আমাদের চিন্তা করা প্রয়োজন।
পুলিশ সদস্য ও সমাজ সেবা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমাদের কাজটা হচ্ছে শিশুদের কিভাবে ভালো পথে নিয়ে আসা যায় সেই প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। কী করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে চিন্তা করতে হবে। এ সময় প্রবেশন অফিসার এবং পুলিশ সদস্যদের যোগাযোগ বাড়ানোর ওপর গুরুত্বরোপ করেন আপিল বিভাগের এ বিচারপতি।
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ, বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার, ঢাকা মহানগর পুলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার ফরিদা ইয়াসমিন, সমাজসেবা অধিদফতরের পরিচালক (ইনস্টিটিউশন) মো. আবু মাসুদ এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের চাইল্ড প্রোটেকশন স্পেশালিস্ট শাবনাজ জাহেরীন প্রমুখ এ কর্মশালায় অংশ নেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।