পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সর্বত্র সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিতের দাবি জানিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। ধর্মের মূল বিষয় সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। সংখ্যালঘুদের প্রাপ্যতা দেখাশোনার জন্য সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় বা কমিশন থাকতে পারে। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে শ্রীকৃষ্ণ সেবা সংঘ আয়োজিত ‘সা¤প্রদায়িক স¤প্রীতির বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, স্বাধীনতার এত বছর পরে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়নের প্রশ্ন উঠছে, এটা বড়ই লজ্জার। যদিও আমি সংখ্যালঘু শব্দটি থাকার পক্ষে নই। আমরা সবাই বাংলাদেশি, এটা আমাদের সবার পরিচয়। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে সা¤প্রদায়িকতা অনেকটা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। আমাদের এই স¤প্রীতির ইতিহাস হাজার বছর ধরে চলে আসছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ স¤প্রীতির পক্ষে। আর ৫ শতাংশ মানুষ হয়তো এর বিরুদ্ধে থাকতে পারে। এরা সমাজের মঙ্গল চায় না।
জি এম কাদের বলেন, আমাদের দেশের মানুষ ধার্মিক তবে গোঁড়া নয়। আমি মনে করি, যে যত ধার্মিক তাকে তত অসা¤প্রদায়িক হতে হবে। ধর্মগুলো সৃষ্টিই হয়েছে সমাজে শান্তির জন্য। সব ধর্মেই শান্তির কথা বলা হয়েছে।
শ্রীকৃষ্ণ সেবা সংঘের আহ্বায়ক নকুল চন্দ্র শাহার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, সংখ্যালঘু বিষয়ক উপদেষ্টা সোমনাথ দে, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সাদারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তাপস পাল, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ ঢাকা মহানগরের সভাপতি চিত্ত রঞ্জন দাস, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আকাশ কুমার ভৌমিক ও অধ্যাপক এস এম রায় সমর প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।