পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হত্যাচেষ্টা, মারধরসহ চুরির অভিযোগে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা নাছির উদ্দীন বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার আশুলিয়া থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, পরিচালক সাইফুল ইসলাম শিশির, ড. আঃ কাদের, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম, গোলাম মোস্তফা বাবু, আলমগীর হোসেন, মো. সোহেল, আওলাদ হোসেন, রাসেল, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মীর মুরতজা আলী বাবু, ডা. রেজাউল হক, ইশরাফিল, জুয়েল রানা, লুৎফর রহমান, আবুল কালাম, আব্দুস সামাদ, মুজাহিদ, সেন্টু, ইকরাম, আরিফ, অন্তুসহ অজ্ঞাতনামা ৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, আশুলিয়ার বাঁশবাড়ি মৌজায় নাছির উদ্দিন ও তার ভাই আবু বক্করের ১৬ শতাংশ জমি আছে। ওই জমিতে হাজি এফাজ উদ্দিনের নামে একটি মার্কেট রয়েছে। ওই মার্কেটে একটি হোটেলসহ ২০টি দোকান। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর নির্দেশে অন্যান্য আসামিরা মঙ্গলবার গভীর রাতে হামলা চালিয়ে হোটেলসহ ১৪টি দোকান ভাঙচুর করেন।
এজাহারে আরো বলা হয়েছে, হামলার সময় হোটেলের মালিক সাজ্জাদ হোসেনকে আটকে মারধরও করা হয়েছে।
আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, নাসির উদ্দিনের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এবং পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সত্যতা প্রমাণ পাওয়ায় মামলা গ্রহণ করা হয়েছে।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, নাছির উদ্দিন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ করেছেন। তাছাড়া হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে যে মামলা হয়েছে তা উদ্দেশ্যমূলক ও মিথ্যা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।