পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
হাফ সেঞ্চুরি পার করেছে পেঁয়াজের দাম। শাকসবজির দামও চড়া। মাছের সরবরাহ বাড়লেও দাম কমছে না। চট্টগ্রামের বাজারে স্বস্তিতে নেই ক্রেতারা। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৪৫-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আদা, রসুনের দাম কিছুটা কমেছে। গতকাল শুক্রবার নগরীর কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, মাছ, শাকসবজির সরবরাহ প্রচুর। বাজারে ইলিশ এলেও দাম সাধারণের নাগালের বাইরে।
সাগরে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। মাঝারি সাইজের প্রতিকেজি ইলিশ ৬০০-৭০০ টাকা। ছোট সাইজ ৪০০-৪৫০ টাকা। আর প্রতিটি এককেজি ওজনের দাম ১,০০০-১,২০০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন আবারও ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আসছে। আর এই কারণে বাজার ইলিশের দাম কমছে না। বাজারে চিংড়ি আকারভেদে ৫৫০-৮০০ টাকা, রূপচাঁদা মাঝারি সাইজ ৫০০-৬০০ টাকা এবং বড় সাইজ ৭০০-১০০০ টাকা। বাজারে প্রচুর লইট্টা মাছ মিলছে। দাম কিছুটা কমে ১০০-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পোয়া মাছ ৩০০-৩৫০ টাকা, বাটা ৪০০-৫০০ টাকা, কোরাল ৪০০-৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রুই, কাতলা, মৃগেল, কালিবাউশ, তেলাপিয়াসহ পুকুরের মাছের সরবরাহও স্বাভাবিক রয়েছে। তবে দাম বেশি বলে জানান ক্রেতারা।
বাজারে গরুর গোশতের সরবরাহ কম। তবে দাম আগের মতোই স্থির রয়েছে। হাড়সহ প্রতিকেজি গরুর গোশত ৬০০ টাকা এবং হাড়ছাড়া ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি ১১৫-১২০ টাকা, সোনালিকা ২২০-২৩০ টাকা, দেশি মুরগি ৩৯০-৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের ডজন ১০০-১১০ টাকায় স্থির রয়েছে। বাজারে শাকসবজির সরবরাহ প্রচুর। তবে ৪০ টাকার নিচে ভালোমানের কোন সবজি নেই। ঢেঁড়স ৪০-৪৫ টাকা, বরবটি ৬০-৭০ টাকা, পটল ৩৫-৪০ টাকা, পেঁপে ৩০-৪০ টাকা, কচুর ছড়া ৪০-৪৫ টাকা, কাকরোল ৪৫-৫০ টাকা, শসা ৫০-৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতিকেজি ২৫ টাকা, লাউ ৩৫-৪০ টাকা, কচুর লতি ৩০-৩৫ টাকা, টমেটো প্রতিকেজি ১০০-১২০ টাকা, গাজর ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচামরিচের কেজি ৮০-১০০ টাকা। আদার দাম কিছুটা কমে ১৫০-১৬০ টাকা, রসুন ১৪০-১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।