পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
১৮৭২ সালের ‘সাক্ষ্য আইন’র (এভিডেন্স অ্যাক্ট) সংশোধন চায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ লক্ষ্যে গতকাল মঙ্গলবার আইনমন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি। দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ইলেকট্রনিক রেকর্ডকে (অডিও-ভিডিও) দালিলিক প্রমাণ হিসেবে গ্রহণের জন্য সাক্ষ্য আইনকে যুগোপযোগী করা প্রয়োজন বলে মনে করছে দুর্নীতি দমন কমিশন। বিদ্যমান আইনে ইলেকট্রনিক রেকর্ডকে আদালতে সাক্ষীসাবুদ বা দলিল হিসেবে ব্যবহারের সুযোগ নেই। আদালতে সাক্ষীসাবুদ ব্যবহারের নীতি পদ্ধতি বিষয়ে আমাদের দেশে রয়েছে ১৮৭২ সালের ‘এভিডেন্স অ্যাক্ট’। এতে দু’ধরণের এভিডেন্সের কথা রয়েছে। প্রথমত: মৌখিক অর্থাৎ সাক্ষী আদালতে উপস্থিত হয়ে যা কিছু বর্ণনা করেন, দ্বিতীয়ত: ডকুমেন্টারি অর্থাৎ আদালতের নিরীক্ষণের জন্য যেসব ডকুমেন্ট উপস্থাপন করা হয়। ডকুমেন্ট হিসেবে যে পাঁচটি উদাহরণ এভিডেন্স অ্যাক্টের ধারা ৩-এ দেয়া আছে, তাতে ইলেকট্রনিক অডিও বা ভিডিও অথবা অডিও-ভিজুয়াল রেকর্ড গণ্য হিসেবে নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।