পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যে ঘুষ নেবে তার বিরুদ্ধে তো ব্যবস্থা নিতে হবেই, যে ঘুষ দেবে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোববার (১৮ আগস্ট) সকালে প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহা পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে এ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্নীতিতে যে ঘুষ নেবে শুধু সে অপরাধী নয়, যে দেবে সেও অপরাধী। এই জিনিসটা মাথায় রাখা এবং সেভাবে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। তাহলে আমাদের অনেক কাজ দ্রুত হবে।’
সম্পদের প্রতি মানুষের লোভের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সম্পদের তো সীমা আছে। মানুষ আসলে অন্ধ হয়ে যায় অর্থের জন্য। কিন্তু এটা ভুলে যায় যে মরে গেলে কিছু সাথে নেওয়া যাবে না, কবরে একাই যেতে হবে।’
‘যা রেখে যাবে সেটা আর কোনোদিন কাজে লাগবে না। আর যদি বেশি রেখে যায় তবে ছেলে-মেয়ের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। ওই নিয়ে মারামারি কাটাকাটি শুরু হয়ে যাবে। এখন যেটা যথেষ্ট দেখা যায়।’
তিনি বলেন, ‘এই অন্ধের মত ছুটে বেড়ানো। আর নিজের সবকিছু নষ্ট করার কী অর্থ থাকে? কার কত আয়, আয় বুঝে ব্যয়; জীবনটা সবার ভালোভাবে চলুক সেটা আমরা চাই।’
‘কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এই বিষয়টা সামনে নিয়ে আসা- যে ঘুষ দেবে সেও যেমন দোষী, যে নেবে সে দোষী। তাহলে এভাবে যদি আমরা ব্যবস্থা নিতে পারি, এটা নিয়ন্ত্রণ, করলে আমাদের অনেক কাজ আমরা দ্রুত করতে পারবো।’
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যথেষ্ট সক্রিয় আছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
কে কত খরচ করলো তারও একটা হিসাব নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন সরকারপ্রধান।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও সচিবসহ তার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।