পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কমলাপুর থকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনগুলোর মধ্যে শুধু এসি কেবিনেই মশানাশক ওষুধ স্প্রে করা হচ্ছে। সাধারণ বগিতে কোনও ওষুধ দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন রেলেওয়ের কর্মী ও যাত্রীরা। যদিও সরকারর উচ্চ মহল থেকে বাস, ট্রেন ও লঞ্চসহ সব ধরনের গণপরিবহনে মশার ওষুধ দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘরমুখো মানুষের সঙ্গে এডিস মশা সারাদেশে যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনে স্প্রে করার দায়িত্বে থাকা মনু মিয়া বলেন, প্রতিটি ট্রেনের এসি কেবিনেই শুধু আমরা স্প্রে করি। ট্রেনের অন্যান্য কোচ বা আসনে স্প্রে করা হয় না।
রেলওয়ে স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন কমলাপুর থেকে কমপক্ষে ৬০টি ট্রেন দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে যাচ্ছে। এসব ট্রেনের শুধু এসি কেবিনেই মশার ওষুধ স্প্রে করা হয়। সাধারণ বগি ও আসনগুলোতে কোনও স্প্রে করা হচ্ছে না।
যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ট্রেনের সাধারণ কোচ বা আসনগুলোতে মশার ওষুধ স্প্রে করা হয় না। তারা কখনও স্প্রে করতে দেখেননি। তাদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে একেবারেই উদাসীন।
এ বিষয়ে কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার আমিনুল হক বলেন, আমাদের যেসব স্থানে ওয়াশফিট রয়েছে সেখানে প্রতিটি ট্রেনের ভেতরে মশার ওষুধ স্প্রে করা হয়। ডেঙ্গু যাতে না ছড়ায় সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি কোচেই দেওয়া হচ্ছে।
রেলওয়ের মহাপরিচালক শামছুজ্জামান জানিয়েছেন, মশা নিধনে চারটি ফগার মেশিন কেনা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা স্টেশন ও আশপাশের জন্য দু’টি, একটি তেজগাঁও এবং অন্যটি বিমানবন্দর রেলস্টেশনের জন্য। গত ২ আগস্ট থেকে রেলওয়ে মশানিধন অভিযান শুরু করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।