পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাবরি মসজিদের স্থানে রামের জন্মভ‚মি থাকার বিষয়ে দ্বিতীয় দিনের শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টে নিজেদের অবস্থান জানিয়েছে নির্মোহী আখড়াওয়ালারা। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বিশ্বাসই আসল, নথি নয়। তাদের সব নথি ডাকাতি হয়ে গেছে।
ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বেঞ্চের সামনে নির্মোহী আখড়ার পক্ষে বলা হয়, এত শতাব্দী পর এ স্থান যে রামচন্দ্রের জন্মভূমি ছিল, সে কথা প্রমাণ করা সম্ভব নয়। ওই বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি এস এ বোবডে, ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ এবং এস এ নাজির।
আদালতের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়, বেথেলহেমে যীশুর জন্ম নিয়ে কি প্রশ্ন উঠেছে বা পৃথিবীর কোনো আদালতে এ নিয়ে মামলা হয়েছে!
নির্মোহী আখড়ার হয়ে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন আইনজীবী সুশীল জৈন। আদালতের পক্ষ থেকে নির্মোহী আখড়াওয়ালাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বিতর্কিত এলাকায় নিজেদের কর্তৃত্ব স্থাপন করার মতো কোনো নথি বা মৌখিক প্রমাণ রয়েছে কিনা। এর জবাবে নির্মোহী আখড়ার আইনজীবী বলেন, ১৯৮২ সালে একটি ডাকাতির ঘটনায় যাবতীয় নথি চুরি হয়ে গেছে।
এর আগে প্রথম দিনের সওয়ালে সুশীল জৈন সেবায়েতের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার সপক্ষে যুক্তি দেখান। তিনি বলেন, কোনো মুসলমান অন্তত ১৯৩৪ সাল থেকে এখানে ঢোকার চেষ্টাই করেনি। বিতর্কিত দুই দশমিক ৭৭ একর জমিরই দখল চেয়েছে নির্মোহী আখড়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।