পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঝিনাইদহ শহরের ধোপাঘাটা এলাকায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীন ১২০ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত ব্রিজের দুইটি বৃহৎ আকারের গার্ডার (বেস্টক) ভেঙে পড়েছে। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে ২০ জন শ্রমিক।
গতকাল রোববার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। ব্রিজে গার্ডার ভেঙে পড়ার সময় বিকট শব্দে এলাকা কেঁপে ওঠে। ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের একটি সূত্র জানায়, জাইকার অর্থায়নে মনিকা লিমিটেড পিডব্লিউ-৩ প্যাকেজের আওতায় ব্রিজটি নির্মাণ করছে। দেড় বছর ধরে পাইলিং ও মাটি ভরাটের কাছ শেষে এখন ব্রিজের দুই পাশে গার্ডার দেয়ার কাজ চলছিল। কোম্পানির ম্যাসেঞ্জার ওলিউর রহমান জুয়েল জানান, জগ দিয়ে গার্ডার স্থানান্তরিত করার সময় অসাবধানবশত প্রায় একশ ফুট দৈর্ঘ্য গার্ডার দুইটি নিচে পড়ে ভেঙে গেছে। শ্রমিকরা এ সময় খাবার গ্রহণ করায় বড় ধরণের কোন ক্ষতি হয়নি। তবে এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি সাধিত হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, কাজে ত্রুটি থাকার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে পরিদর্শনে দেখা যায়, ব্রিজের কাজে ব্যবহৃত পাইপ ও সার্টারগুলো দীর্ঘ দিনের পুরানো ও মরিচা ধরা। প্রায় দেড়শ’ টন ওজনের দুইটি গার্ডারের ভর সইতে না পারায় গার্ডার দুইটি পড়ে গেছে। বিষয়টি নিয়ে প্রজেক্ট ম্যানেজার আব্দুস সালাম গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে কথা বলতে রাজি হন নি। তবে সাইট ইঞ্জিনিয়ার শাহাদত হোসেন জানান, বিষয়টি জেনে বুঝে বলা যাবে। তবে নিশ্চয় কাজে কোন ত্রুটি ছিল।
ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান, আমরা এ কাজ দেখভাল করছি না। ঢাকা থেকে একটি প্রজেক্টের মাধ্যমে কাজটি হচ্ছে। এই প্রজেক্টের একটি অফিস যশোরে আছে। তাদের সাথে কথা বলুন। আমরা এ ব্রিজ নির্মাণের কোন খোঁজই রাখি না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।