পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র বা পেশাগতভাবে বিভাজন নয় বরং সকলের উন্নয়নের জন্য সমভাবে কাজ করছে সরকার।
গতকাল বুধবার রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউতে ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেড এবং দৈনিক বণিক বার্তা আয়োজিত সমতলের ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও দলিত জনগোষ্ঠীর অধিকার এবং মৌলিক সেবা ও সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে প্রবেশগম্যতা বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে মন্ত্রী এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানসহ বিভিন্ন মৌলিক সেবা প্রাপ্তিতে যারা কিছুটা পিছিয়ে আছে তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যেন তা প্রদান করা যায় এজন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
পত্রিকার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ এর সঞ্চালনায় বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য অ্যারোমা দত্ত, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব কামালউদ্দিন তালুকদার প্রমুখ।
উল্লেখ্য বাংলাদেশ একটি বহু জাতিগোষ্ঠী আর ভাষাভাষীর দেশ যাদের মধ্যে সমতলের ক্ষুদ্র জাতিসত্ত্বার মানুষ অন্যতম। সরকারিভাবে এই সংখ্যা এখনও নির্ধারন করা হয়নি কিন্তু বেসরকারি ও একাডেমিক পর্যায়ে এ সংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ বলে উল্লেখ্য করা হয়। যাদের বেশীর ভাগই দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, পূবাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চলে বাস করে থাকে। এই জনগোষ্ঠীর মানুষ মূলত কৃষিশ্রমিক এবং স্থানীয় পর্যায়ের কৃষি কার্যক্রমে যুক্ত থেকে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে । আর্থিক ও সামাজিক দিক থেকে কিছুটা বঞ্চনা ও অসমতা থাকায় তারা শিক্ষা-স্বাস্থ্যসহ মৌলিক সেবায় পিছিয়ে আছে। এছাড়া পেশাগত এবং বর্ণের ভিত্তিতে বিভাজিত দলিত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় ৫৫লাখ।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।