পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যারা গুজব ছড়ায়, তাদের শাস্তি আরও কঠিন হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এ বিষয়ে শিগগিরই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হবে। আমাদের আরেকটি উচ্চ পর্যায়ের সভা হবে। সেখানে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে গুজব নিরসনে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, আমি মনে করি, যারা গুজব ছাড়ায়, বিশেষ করে যারা প্রাণঘাতী গুজব ছড়ায়, তাদের শাস্তি আরও শক্ত হওয়া উচিত। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রী বলেন, কিছুদিন ধরে নানা বিষয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। কিছুদিন আগে লন্ডন থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়, পদ্মা সেতুতে সরকারের অনুমোদন নিয়ে এক লাখ শিশুর মাথা দেয়া হবে। এটি পরিকল্পিতভাবে সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়া হয়।
এর মাধ্যমে ছেলে ধরা’র আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়ে পরিকল্পিতভাবে কিছু মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর, সারাদেশে বিদ্যুৎ থাকবে না গুজব ছড়ানো হয়। আবার, আছে বেসিনে হারপিক ঢেলে দেয়ার গুজব। আমরা সম্মিলিতভাবে এর বিরুদ্ধে প্রচারের মাধ্যমে গুজবগুলো বন্ধে সক্ষম হয়েছি।
তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে এসব গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এটি শুধু আমাদে দেশে হচ্ছে তা না, বিশ্বের অন্য দেশেও হচ্ছে। এর পেছনে একটি স্বার্থান্বেষী মহল রয়েছে। এ মহলটি গুজব ছড়াচ্ছে। এ গুজব প্রতিরোধে আমরা গণমাধ্যমের সহযোগিতা চাই। এটা বন্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সার্ভিস প্রভাইডারদেরও সহযোগিতা দরকার। বিভিন্ন দেশ এ ব্যাপারে নীতিমালা করছে। আমাদেরও ভাবা উচিত।
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের উত্তরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, স্বার্থান্বেষী মহল বিদেশ থেকে পরিচয় গোপন করে পোস্ট দেয়। এক্ষেত্রে তাদের শনাক্ত করা কঠিন। এ গুজব বন্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রভাইডারদেরও সস্পৃক্ততা দরকার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।