পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক নাগরিক সমাবেশে বিশিষ্ট নাগরিকেরা বলেছেন, ঢাকার দুই মেয়রের উদাসীনতায় ডেঙ্গু মহামারী রূপ নিয়েছে। দুই মেয়র আগে থেকে সতর্ক হলে আজ এ অবস্থার সৃষ্টি হতো না। ওষুধ নিয়েও অনেক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। জনগণ এ সমস্ত দুর্নীতিবাজদের বিচার চায়।
গতকাল ‘প্রাণঘাতি ডেঙ্গুর কবলে সারা দেশ! মশা নিধনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ কর! ওয়ার্ড, উপজেলা ও অঞ্চলভিত্তিক অস্থায়ী চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপনের’ দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে বিশিষ্ট নাগরিকেরা এসব কথা বলেন।
বাপা’র সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. আব্দুল মতিন এতে সভাপতিত্ব করেন। যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর কবিরের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, ডক্টরস ফর হেলথ এন্ড এনভায়রনমেন্টের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম আবু সাঈদ, বাপা’র যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাক্তার অধ্যাপক ফজলুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহিদুল হক খান, নির্বাহী সদস্য অধ্যাপক ড. শহীদুল ইসলাম, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি’র পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহম্মেদ কামরুজ্জামান মজুমদার, প্রকৃতি ও নগর সৌন্দর্যবিদ রাফেয়া আবেদীন, পিএইচএম-বাংলাদেশ-এর সমন্বয়ক আমিনুর রসুল, নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী ইবনুল সাঈদ রানা, ঢাকা যুব ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. শহীদুল্লাহ, তরুপল্লবের সাধারণ সম্পাদক মোকারম হোসেন, আদি ঢাকাবাসী ফোরামের জাভেদ জাহান, গ্রীনভয়েস ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় শাখার সমন্বয়ক তারেক প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে ডা. মো. আব্দুল মতিন বলেন, বর্তমানে দেশে ডেঙ্গু মহামারী আকার ধারণ করেছে। এখন পর্যন্ত ৬২টি জেলায় এ রোগ ছড়িয়ে পড়েছে, যা জাতীর জন্য মোটেও স্বস্তির বিষয় না। অথচ দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী শান্তিতে স্বপরিবারে বিদেশ সফরে গেছেন। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। দেশের এ ক্রান্তিলগ্নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী কি করে বিদেশ সফরে জান?
অধ্যাপক ডা. এম আবু সাঈদ বলেন, সরকারের দায়িত্বশীল সংস্থা ও ব্যক্তি ডেঙ্গু নির্মূলে তাদের দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে। তারা তাদের দায়িত্ব ঠিক সময় পালন করলে এ মহামারী আকার দেশবাসীকে দেখতে হতো না। তারা যদি সারাদেশের এডিস মশার প্রজননগুলো সময়মত ধ্বংস করতো তা হলে এ মশার বংশ বিস্তার নষ্ট হয়ে যেতো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।