পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধান আসামিকে বাদ দিয়ে বরগুনায় রিফাতের স্ত্রী মিন্নিকে (হত্যাকান্ডের প্রধান সাক্ষী) নিয়ে অতি উৎসাহী হওয়া উচিৎ নয় বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। পুলিশের উদ্দেশ্যে আদালত আরো বলেন, রিফাত শরীফ হত্যাকান্ডে পুলিশের তদন্তের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে অবশ্যই প্রধান সাক্ষী মিন্নিকে মামলায় আসামি করা যেতে পারে। কিন্তু মূল আসামিদের বাদ দিয়ে মিন্নিকে নিয়ে বেশি উৎসাহিত হওয়া উচিৎ হবে না। গতকাল রোববার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান এবং বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের ডিভিশন বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন। মিন্নির রিমান্ড এবং পিআইবির তদন্ত চেয়ে রিট করেন সুপ্রিমকোর্ট বারের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। রিটের শুনানিকালে আদালত উপরোক্ত মন্তব্য করেন। পরে রিটটি ‘উত্থাপিত হয়নি’ মর্মে খারিজ হয়ে যায়। এ সময় আদালত রিটকারী আইনজীবীর উদ্দেশ্যে বলেন, পুলিশের তদন্তে অসন্তুষ্ট হলে মিন্নির পরিবারের কেউ আদালতে আসতে পারেন। স্বাধীন দেশে এটি সবার অধিকার। তার পরিবারের বাইরের কিউ কেমন করে মিন্নির বিষয়ে রিট করেন ? গত ২৫ জুলাই বরগুনার আলোচিত রিফাত হত্যা মামলায় পিবিআই বা সিআইডির তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়। এতে উল্লেখ করা হয়, স্থানীয় পুলিশ এমন স্পর্শকাতর মামলার তদন্ত করতে অভিজ্ঞ নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলাসহ বড় ধরণের মামলা সিআইডি তদন্ত করে। সিআইডির কাজ হলো তদন্ত করা। কিন্তু স্থানীয় পুলিশের কাজ আসামিদের গ্রেফতার করা। ফেনীর নুসরাত হত্যা মামলা পিবিআই তদন্ত করে। সুতরাং রিফাত হত্যা মামলাও ন্যায়বিচারের স্বার্থে পিবিআই বা সিআইডি দ্বারা তদন্তের নির্দেশ দেয়া হোক। পরে আদালত এ বিষয়ে কোনো আদেশ না দিয়ে রিট খারিজ করে দিতে চাইলে রিটকারী ইউনুছ আলী আকন্দ রিটটি প্রত্যাহার করে নেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।