পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পরিবেশবাদিদের প্রশ্ন নদী-উদ্ধার মহাপরিকল্পনা কি দেশের বৃহৎ স্বার্থে হচ্ছে না কি নদী দখলদারদের স্বার্থে হচ্ছে। গতকাল বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও বুড়িগঙ্গা রিভারকিপারের উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ প্রশ্ন করেন। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র সাগর-রুনি মিলনায়তনে ‘সাম্প্রতিক নদী-উদ্ধার তৎপরতা, মহাপরিকল্পনা ও নদীর ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
বাপা’র সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. আব্দুল মতিন-এর সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য পেশ করেন বাপা’র যুগ্ম সম্পাদক শরীফ জামিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বক্তব্য রাখেন বাপা’র নির্বাহী সদস্য শারমীন মুরশিদ, বুড়িগঙ্গা বাঁচাও আন্দোলন সমন্বয়কারী মিহির বিশ্বাস, ব্রহ্মপুত্র রিভার কিপার ইবনুল সাঈদ রানা প্রমুখ। পরিবেশবাদী অন্যান্য সংগঠনের প্রতিনিধিরা, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ, গবেষক ও পরিবেশবিদগন সংবাদ সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করেন।
ডা. মো. আব্দুল মতিন বলেন, মহাপরিকল্পনার বিষয়ে দেশের মানুষ অন্ধকারে। কি সেই মহাপরিকল্পনা, তা দেশের মানুষের কাছে উম্মুক্ত করতে হবে। মহাপরিকল্পনা কি দেশের বৃহৎ স্বার্থে হচ্ছে না কি দখলদারদের স্বার্থে হচ্ছে, তা নিয়ে আমরা সংশয়ে আছি। বাস্তবে, সরকারের নদীর দখলদার উচ্ছেদ কর্মকান্ড ক্রটিপূর্ণ। হাইকোর্টের বেঁধে দেয়া নদীর তিনটি অংশ - তলা, তট ও পাড় (১০ থেকে ৫০ মিটার প্রস্থ) এই তিনটি অংশের ভিতরের সকল স্থাপনা নির্মোহভাবে উচ্ছেদ না করলে এই অভিযান সঠিক ও গ্রহনযোগ্য নয়। তিনি হাইকোর্টের নির্দেশনার পূর্ণ বাস্তবায়ন দাবী করেন। নচেৎ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জনগনের আকাংখা - ‘মুক্ত নদী প্রবাহ’ অধরাই থেকে যাবে।
শারমীন মুরশিদ বলেন, নদী রক্ষা কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ দক্ষ জনবলের প্রয়োজন। নদী রক্ষা কমিশনকে রিভিউ করা হচ্ছে। এটা বাস্তবায়িত হলে নদী কমিশন হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করতে পারবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।