পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720352313](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০১৮-১৯ অর্থবছর শেষে গড় মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ৪৮ শতাংশ। যা তার আগের অর্থবছরে ছিল পাঁচ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল পাঁচ দশমিক পাঁচ শতাংশ। সেই হিসেবে গত অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমেছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ব্রিফিং শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এসব তথ্য জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক কৃষ্ণা গায়েন।
মাসিক ভিত্তিতে গত জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক পাঁচ দশমিক দুই শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল পাঁচ দশমিক ৬৩ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ৪০ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল পাঁচ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছেপাঁচ দশমিক ৭১ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল পাঁচ দশমিক ৮৪ শতাংশ। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, চাহিদার চেয়ে নিত্যপণ্যের উৎপাদন ও সরবরাহ বেশি থাকায় দাম কম ছিল। বিশেষ করে চাল, পেঁয়াজ, মরিচসহ উৎপাদন সরবরাহ বেশি থাকায় মূল্যস্ফীতি কম হয়েছে।
গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ৩৮ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল পাঁচ দশমিক ৪৪ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক পাঁচ আট শতাংশ, যা তার আগের মাসে ছিল পাঁচ দশমিক ৬৭ শতাংশ। খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি পাঁচ দশমিক শূন্য এক শতাংশে, যা তার আগের মাসে একই ছিল।
শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ৭৮ শতাংশে, তার আগের মাসে ছিল পাঁচ দশমিক ৯৬ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক শূন্য এক শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল পাঁচ দশমিক শূন্য নয় শতাংশ। খাদ্য বহির্ভ‚ত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ছয় দশমিক ৬৪ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ছয় দশমিক ৯৫ শতাংশ।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।