পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশ অনুর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দলের কৃতি খেলোয়াড় মার্জিয়া আক্তার ও সাজেদা খাতুনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে তাদেরকে ধোবাউড়া উপজেলা থেকে এনে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাদেরকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। কলসিন্দুর উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মালা রানী সরকার ও তাদের দুই ভাই রাশেদুল ও শাহীনুর হাসপাতালে তাদের সার্বক্ষণিক দেখভাল করছেন। তবে এ দু’নারী ফুটবলার এখনো আশঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের উপ-পরিচালক লক্ষী নারায়ণ মজুমদার। বিকেলে স্থানীয় কলসিন্দুর উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মালা রানী সরকার জানান, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) অধীনে আবাসিক ক্যাম্পে অনুশীলনে ছিলেন বাংলাদেশ অনুর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দলের সদস্য। এ ক্যাম্পে থাকা অবস্থাতেই সপ্তাহখানেক আগে তারা জ্বরে আক্রান্ত হয়। পরে সেখানে তাদের রক্ত পরীক্ষা করানো হয়। গত রোববার মার্জিয়া আক্তারের ভাই রাশেদুল ইসলামকে ধোবাউড়ার কলসিন্দুর গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসে। গত সোমবার রাতে ফুটবল ফেডারেশন থেকে টেস্ট মারফত জানানো হয় দু’জনের ডেঙ্গু হয়েছে। দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
মার্জিয়া আক্তারের বড় ভাই রাশেদুল ইসলাম জানান, বাফুফে ওদেরকে ঢাকায় রেখেই চিকিৎসা করাতে চেয়েছিল। ওরা নিজেরা আসতে চেয়েছে। আমরাও ওদেরকে ময়মনসিংহ নিয়ে এসেছি। এসব বিষয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক লক্ষী নারায়ণ মজুমদার জানান, সাধারণত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলেই প্রথম থেকেই ভালোমানের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হয়। ওদের বেলায় সেটি হয়নি। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে ওরা এখনো আতঙ্কমুক্ত নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।