পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গোপসাগরে প্রবেশের সময় ভারতের ৩২টি ট্রলার নিয়ে ৫শ’ ১৯জন অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় জেলেকে পটুয়াখালীর উপকূলীয় এলাকা সংলগ্ন পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ট্রলারসহ জেলেরা। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে ওই জেলেদের ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে তুলে দেয়া হবে। গত রোববার দুপুরে পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলের মৌডুবি পয়েন্ট থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।
কোস্টগার্ডের জনসংযোগ কর্মকর্তা লে. কমান্ডার এম হামিদুল ইসলাম দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, রোববার দুপুর দেড়টার দিকে বঙ্গোপসাগরের রাবনাবাদ চ্যানেলের মৌডুবি পয়েন্ট থেকে ৩২টি ট্রলারসহ ৫১৯জনকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় ওই ট্রলারের জেলেরা জানান যে, বৈরি আবহাওয়ার কারণে বাংলাদেশের জলসীমানায় প্রবেশ করতে তারা বাধ্য হয়েছেন। বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের তত্তাবধানে ওই জেলেদের পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলে রাখা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, এরই মধ্যে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের ডিজি ভারতীয় কোস্ট গার্ডের প্রধানের সাথে কথা বলেছেন। আবহাওয়া শান্ত হলে তাদের ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে তুলে দেয়া হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভারতীয় ওই জেলেরা বৈরি আবহাওয়ার কারণে সমুদ্রসীমায় বাংলাদেশের বেশ ভেতরে চলে আসে। এত ভেতরে চলে আসার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মুনিবুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, রোববার দুপুর দেড়টার দিকে বঙ্গোপসাগরের রাবনাবাদ চ্যানেলের কোস্টগার্ড স্টেশনের কাছ থেকে সারিবদ্ধভাবে ৩২টি ট্রলার নিয়ে ভারতীয় জেলেরা সাগরের দিকে যাচ্ছিল। বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করায় এ সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা মৌডুবি এলাকা থেকে এদের আটক করা হয়। বৈরী আবহাওয়ার কারণে ট্রলারগুলো নিয়ে জেলেরা বাংলাদেশের উপকূলে ঢুকে পড়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।