পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জনপ্রশাসনের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী যদি শৃঙ্খলা ভাঙ্গলে তবে তাদের কঠোর শাস্তি পেতে হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। গতকাল বুধবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০১৭-১৮ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
শুদ্ধাচার চর্চার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) শেখ মুজিবুর রহমান, ঊর্ধ্বতন নিয়োগ-১ শাখার উপসচিব মো. তমিজুল ইসলাম ও প্রতিমন্ত্রীর দফতরের অফিস সহায়ক মো. জাকির হোসেন ভুইয়া পুরুস্কার পেয়েছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স। শুদ্ধাচার কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিতে পারবো। আমরা দুর্নীতিকে সম‚লে উৎপাটন করতে চাই। প্রত্যেককে নিজ নিজ জায়গা থেকে শুদ্ধাচার চর্চার মধ্য দিয়ে তার দায়িত্ব পালন ও কাজ ভালোবেসে জনগণের সেবাটি নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি ভলেন, যারা শুদ্ধাচার চর্চা করছেন না, তাদের জন্য আমি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করতে চাই-প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তা দেখিয়েছেন আমরা কোনোভাবে দুর্নীতিকে বরদাশত করব না। দুর্ব্যবহার দুর্নীতির শামিল, দুর্ব্যবহারকেও আমরা বরদাশত করব না, এই সরকার বরদাশত করবে না। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শক্ত করে বলতে চাই, প্রশাসনে একটা শৃঙ্খলা আছে, যারা শৃঙ্খলা ভাঙবেন তাদের কিন্তু শাস্তি পেতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা সম্মিলিতভাবে শুদ্ধাচার চর্চা ও দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে সম‚লে দুর্নীতির মূল উৎপাটন করতে চাই। তবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণে আমরা কোয়ালিটি সার্ভিস দিতে সক্ষম হব।
জনপ্রশাসন সচিব ফয়েজ আহম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (বিপিএটিসি) রেক্টর (সিনিয়র সচিব) এম আসলাম আলমসহ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়য়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।