Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বালিশ দুর্নীতি প্রসঙ্গে হাইকোর্ট

জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৩ জুলাই, ২০১৯, ১২:০৫ এএম

আলোচিত ‘বালিশ দুর্নীতি’র সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গ্রিন সিটি আবাসন প্রকল্পে সংঘটিত দুর্নীতি তদন্তে গৃহায়ন ও গণপূর্ত বিভাগের প্রতিবেদনও তলব করা হয়েছে। এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি তারিক উল হাকিম এবং বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর ডিভিশন বেঞ্চ রুল জারির মাধ্যমে প্রতিবেদন তলব করেন। দুই সপ্তাহের মধ্যে এ প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। সুপ্রিম কোর্ট বারের আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন জনস্বার্থে এ রিট করেন। সরকারপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।

রুল জারির বিষয়ে ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সংবাদকর্মীদের বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় নির্মাণাধীন ভবনে আসবাবপত্র কেনায় যারা বিশ্বস্ততা দেখানোর কথা ছিল, তারা সেখানে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন। তাদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ বলে বিবেচনা করা হবে না- হাইকোর্ট সেটি জানতে চেয়েছেন। রিটে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব, গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী, রাজশাহীর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ও নির্বাহী প্রকৌশলী এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালককে বিবাদী করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গ্রিন সিটি প্রকল্পের ১১০ ফ্ল্যাটের জন্য অস্বাভাবিক দামে আসবাবপত্র কেনা ও ভবনে ওঠানোর ঘটনা অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে এ ঘটনা তদন্তের জন্য গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলীকে কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ