পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুঁজিবাজারে প্রণোদনায় সংশোধন, আমদানি পণ্যের শুল্কহার সংশোধন, একাধিক মূসক হার প্রচলন, শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের করমুক্ত লভ্যাংশ সীমাবৃদ্ধিসহ বেশ কিছু পরিবর্তন ও সংশোধনী এনে জাতীয় সংসদে অর্থ বিল ২০১৯ পাস হয়েছে।
গতকাল শনিবার অর্থমন্ত্রীর পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থ বিল জাতীয় সংসদে উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। অর্থ বিল উপস্থাপন করার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের অর্থমন্ত্রী অসুস্থ। তারপরও তিনি সংসদে এসেছেন। তার সুস্থ্যতা কামনা করছি। চলতি বছরের ১৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব করা হয়। বাজেট উপস্থাপনের পর বিদ্যুৎ সংযোগের ক্ষেত্রে টিআইএন নম্বর বাধ্যতামূলক করা এবং সঞ্চয়পত্রের উৎসে কর হার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। কিন্তু এ দুটি বিষয়ে কোনো সংশোধনী আনা হয়নি।
প্রস্তাবিত বাজেটের প্রস্তাবই বহাল রাখা হয়েছে পাসকৃত অর্থ বিলে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি যে পরিমাণ স্টক ডিভিডেন্ট প্রদান করবেন, একই পরিমাণ নগদ ডিভিডেন্ট দেবেন। এক্ষেত্রে স্টক ডিভিডেন্টের পরিমাণ নগদ ডিভিডেন্টের চেয়ে বেশি দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে সকল স্টক ডিভিডেন্টের উপর ১০ শতাংশ হারে কর প্রদান করতে হবে। প্রস্তবিত বাজেটে এই কর ১৫ শতাংশ করা হয়েছিল।
এছাড়া পুঁজিবাজারে কোনো কোম্পানির করবর্তী নিট লাভের ৭০ শতাংশ রিটেইন আর্নিংস, রিজার্ভসহ বিভিন্ন খাতে স্থানান্তর করতে পারবেন। বাকি ৩০ শতাংশ স্টক, ডিভিডেন্ট ও নগদ লভাংশ দিতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যর্থ হলে প্রতিবছর রিটেইন আর্নিংস ও রিজার্ভসহ স্থানান্তর মোট অর্থের উপর ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
অর্থ বিলের উপর আনা জনমত যাচাইয়ের প্রস্তাবে বিরোধীদলের ১০জন সংসদ সদস্যের (এমপি) বক্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রস্তাবগুলোর প্রয়োজন নেই বলে জানান। এর আগে গত ১৩ জুন ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট সংসদে পেশ করা হয়। এরপর সংসদে ২৭০ জন এমপি বাজেট আলোচনায় অংশ নেন।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।