পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের সঙ্গে এবার চীন বাংলাদেশকে কার্পমাছের পোনা দিয়েছে। চীন থেকে আমদানিকৃত প্রায় ৩৯ হাজার কার্পমাছের পোনা দেশের ৯টি সরকারি হ্যাচারীতে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু।
গতকাল বুধবার মৎস্য অধিদফতরের আওতায় ব্রুডব্যাংক স্থাপন প্রকল্প (৩য়পর্যায়)’ এর উদ্যোগে মৎস্য অধিদফতরের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে তিনি খামার ও হ্যাচারির কর্মকর্তাদের কাছে এসব পোনা হস্তান্তর করেন।
সর্বোচ্চ জেনেটিক গুণসম্পন্ন প্রায় ৩৯ হাজার সিলভারকার্প, বিগহেডকার্প ও গ্রাসকার্প মাছের পোনা দেশের ৯টি সরকারি হ্যাচারী ও খামারগুলো হচ্ছে-ঝিনাইদহের কোর্টচাঁদপুর কেন্দ্রীয় মৎস্য-হ্যাচারি কমপ্লেক্স, লক্ষীপুরের রায়পুর মৎস্য প্রজনন ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র, নরসিংদীর বাগহাটা মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার, দিনাজপুরের পারর্বতীপুর মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার, নাটোরের কারবালা মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার, বরিশালের গৌরনদী মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার, মেহেরপুর সদরের মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার, ময়মনসিংহের মাসকান্দা মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার ও গাজেপুরের টঙ্গী মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার। দেশের মৎস্যের চাহিদাপূরণের স্বার্থেই সরকার সর্বপ্রথম ২০০০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাস্তাবায়নযোগ্য ৯ কোটি ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকায় ব্রুডব্যাংক স্থাপন (১মপর্যায়)’ শীর্ষক একটি প্রকল্প চালু করে। দেশের ৬ বিভাগের ১২টি জেলার ১২টি সরকারি মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারে সম্প্রসারিত করা হয়। এরপর প্রকল্পশেষে ১৩ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার টাকায় ব্রুডব্যাংক স্থাপন (২য়পর্যায়) প্রকল্প চালু করে, যা ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত দেশের ৭ বিভাগের ১৯টি জেলার ২০টি সরকারি মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারে সম্প্রসারিত করা হয়।
২০১৪ থেকে ২০১৯ সালের জন্য ব্রুডব্যাংক স্থাপন প্রকল্প (৩য়পর্যায়) চালু করা হয়, যার বরাদ্দ হচ্ছে ৬২ কোটি ২৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। প্রকল্পের কাজ বর্তমানে ৭টি বিভাগের ২৩টি জেলার ২৭টি সরকারি মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারে চলছে।
মৎস্য অধিদফতরের ডিজি আবু সাইদ মো, রাশেদুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব রইছুল আলম মন্ডল, প্রকল্পের পিডি সিরাজুর রহমান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।