পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জুলাই মাসে ঢাকাসহ বিভিন্ন মহানগরে কর্মসূচি করবে ২০ দলীয় জোট। গতকাল (সোমবার) রাতে ২০ দলীয় জোটের বৈঠকের পর জোটের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান একথা জানান। তিনি বলেন, ২০ দলীয় জোটের নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশে কারাগারে আবদ্ধ করে রাখার নিন্দা ও তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে জোট দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনের প্রধান নেত্রী বেগম জিয়ার দ্রুত মুক্তির লক্ষ্যে আগামী জুলাই মাসে ঢাকাসহ বিভিন্ন মহানগরে কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। এ ব্যপারে আগামী সভায় নিদিষ্ট সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এক প্রশ্নের জবাবে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ২০ জোট বিরাট শক্তি । এ জোটে ঐক্য সুদৃঢ় আছে, এ্রখানে কোনো সংকট নাই।
গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে রাতে ২০ দলীয় জোটের এই বৈঠকে হয়। বৈঠকে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, প্রস্তাবিত বাজেট, কৃষকদের উপাদিত পণ্যে ন্যায্যমূল্য নির্ধারণসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে নজরুল ইসলাম খান, ইসলামি ঐক্যজোটের অ্যাডভোকেট এমএ রকীব, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) জাফরুল্লাহ খান চৌধুরী লাহরি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের একাংশের মাওলানা নুর হোসেইন কাশেমী, অপর অংশের মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম, এনডপিপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাপ-ভাসানীর আজহারুল ইসলাম, জাগপার খন্দকার লুৎফুর রহমান, এলডিপির সাহাদাত হোসেন সেলিম, কল্যাণ পার্টির এম এম আমিনুর রহমান, মুসলিম লীগের জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, পিপলস লীগের সৈয়দ মাহবুব হোসেন, ডিএলের সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, সাম্যবাদী দলের নুরুল ইসলাম, ন্যাপের সাওন সাদেকী, এনডিপির আবু তাহের, প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। তবে জামায়াতে ইসলামের কোনো প্রতিনিধি বৈঠকে ছিলেন না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।