Inqilab Logo

শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

‘জবাবদিহিতা না থাকায় প্রশাসনে দুর্নীতি কমেনি’

‘সরকারি চাকরি আইন ২০১৮’ সংবিধান পরিপন্থী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৪ জুন, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

রাজনৈতিক প্রভাব, সদিচ্ছার অভাব ও নেতিবাচক দিকে গুরুত্বারোপ না থাকার কারণে জনপ্রশাসনে শুদ্ধাচার চর্চা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করা হলেও তাদের দুর্নীতি কমেনি। তাদের প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু তার বিপরীতে সঠিক জবাবদিহিতা নেই বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। গতকাল রোববার রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবি আয়োজিত ‘জনপ্রশাসনে শুদ্ধাচার : নীতি এবং চর্চা’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলে জনপ্রশাসন সম্পর্কিত ১১টি কৌশলের ওপর গবেষণা ও তার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে জনপ্রশাসনের নিয়োগে রাজনৈতিক প্রভাাব, পদোন্নতিতে মেধা ও যোগ্যতার পুরস্কার না দিয়ে গোয়েন্দা প্রতিবেদন, ওএসডিকে (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) এখন ভিন্নার্থে দেখা এবং চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ যথেষ্ট হারে বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য তুলে ধরা হয়।

গবেষণা প্রসঙ্গে টিআইবি জানায়, ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০১৯ সালের মার্চ পর্যন্ত গবেষণার তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ এবং প্রতিবেদন প্রণয়ন করা হয়। গুণগত গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহার করে এই গবেষণার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রত্যক্ষ তথ্যের উৎস হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক, দুদক কর্মকর্তা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে কর্মরত (ক্যাডার, নন-ক্যাডার) ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়। গবেষণার ধারণাপত্র প্রণয়নসহ গবেষণাটি বাস্তবায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে জনপ্রশাসন সম্পর্কিত খ্যাতনামা বিশেষজ্ঞের মতামত গ্রহণ করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের মহাসচিব অধ্যাপক ড. পারভীন হাসান, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, উপদেষ্টা নির্বাহী ব্যবস্থাপনা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং গবেষণা ও পলিসি বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান। গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রণয়ন ও উপস্থাপন করেন টিআইবির গবেষণা ও পলিসি বিভাগের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মহুয়া রউফ এবং গবেষণাটির তত্ত্বাবধানে ছিলেন সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার শাহজাদা এম. আকরাম। এ সময় শুদ্ধাচার কৌশলে জনপ্রশাসন সম্পর্কিত নীতিসমূহ পর্যালোচনা এবং সেগুলোর চর্চার বিষয়ে গবেষণা করে জনপ্রশাসনে দক্ষ জনবল ও নিয়মতান্ত্রিক পদোন্নতি নিশ্চিত করা, অসন্তোষের ঝুঁকি নিরসন, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং সার্বিকভাবে জনস্বার্থে ৯ দফা সুপারিশ তুলে ধরা হয়।

এই গবেষণার উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে বলা হয়, জনপ্রশাসনে শুদ্ধাচার বাস্তবায়ন কার্যক্রম পরিচালনায় বিদ্যমান আইনি কাঠামো ও সংশ্লিষ্ট আইনের চর্চাসমূহ পর্যালোচনা করা। গবেষণায় জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলে জনপ্রশাসন সম্পর্কিত ১১টি কৌশল বাস্তবায়ন যেসব আইন ও নীতিকাঠামো দ্বারা পরিচালিত সেগুলো পর্যালোচনা করা হয়। পাশাপাশি জনপ্রশাসনের কার্যক্রমে এসব আইন ও নীতি প্রয়োগের চর্চাসমূহও পর্যালোচনা করা হয়েছে। সরকারের সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ, দপ্তর, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা কার্যালয়ের প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা যাদের নিয়োগ, পদায়ন ও পদোন্নতি, শৃঙ্খলাজনিত বিষয়, মূল্যায়ন, প্রণোদনা ইত্যাদি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়, তারা এ গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।

গবেষণায় বলা হয়, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল ২০১২ প্রণীত হওয়ার ৬ বছর পার হলেও এতে জনপ্রশাসন সম্পর্কিত ১১টি কৌশলের মধ্যে প্রণোদনা ও পারিতোষিক, প্রশিক্ষণ, যৌক্তিক বেতন কাঠামো, সরকারি চাকরি আইন প্রণয়ন, সরকারি সেবায় ই-গভর্নেন্স প্রবর্তন এই ৫টি কৌশলের চর্চা সন্তোষজনক। অন্যদিকে বার্ষিক কর্ম মূল্যায়ন পদ্ধতি প্রবর্তন, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান (সুরক্ষা) আইন বাস্তবায়ন এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘কর্মজীবন উন্নয়ন পরিকল্পনা’ প্রণয়ন- এ তিনটি কৌশলের চর্চা এখনো শুরু হয়নি। আবার রাজনৈতিক ও অন্যান্য প্রভাবের কারণে কোনো কোনো কৌশলের চর্চা ফলপ্রসূ হচ্ছে না (প্রতিযোগিতামূলক পদোন্নতি) এবং প্রশাসনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। প্রশাসনে রাজনীতিকরণ উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় পেশাগত উৎকর্ষে ঘাটতির ব্যাপক ঝুঁকি সৃষ্টি হচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সময়ক্ষেপণের ফলে জনপ্রশাসনে প্রায় প্রতি বছরই গড়ে ২০ শতাংশ পদ খালি থাকে।

গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, ৫টি কৌশলের চর্চা সন্তেষজনক হলেও সেগুলো বাস্তবায়ন ও তার পরবর্তী আরো কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো বিদ্যমান। যেমন- প্রণোদনা ও পারিতোষিক ব্যবস্থার আওতায় নানা ধরনের পদক, পুরস্কার, বেতন-বোনাস ও পেনশন বৃদ্ধি, স্বল্প সুদে গৃহ ও গাড়ি ঋণ প্রদান এবং অবসরে যাওয়ার বয়সসীমা বৃদ্ধির মতো ইতিবাচক কৌশলসমূহ বাস্তবায়ন হলেও শুদ্ধাচার বৃদ্ধির পথে বাস্তব কোনো অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। বেতন বৃদ্ধির ফলে দুর্নীতি কমেছে তারও কোনো সুনির্দিষ্ট উদাহরণ নেই। ‘সরকারি চাকরি আইন ২০১৮’ অনুযায়ী, নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গ্রেফতার না করার বিধান বৈষম্যমূলক ও সাংবিধানিক চেতনার পরিপন্থী। এ ছাড়া এই আইনে চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হলে যেকোনো সময় চাকরি থেকে অবসর প্রদানেরও বিধান রাখা হয়েছে।

গবেষণায় দেখা যায়, শুদ্ধাচার কৌশলের অংশ হিসেবে ‘জনপ্রশাসন প্রশিক্ষণ পলিসি ২০০৩’ প্রণীত হলেও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ ও প্রাপ্ত নম্বরের সাথে পদোন্নতির কোনো সম্পর্ক নেই। আবার সরকারি সেবায় ই-গভর্নেন্স প্রবর্তন ও প্রসারে ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা ২০১৮’ প্রণয়ন করা হলেও এখনো মন্ত্রণালয়গুলোতে অ্যানালগ পদ্ধতিতে ফাইল আদান-প্রদান হয়। বিভিন্ন দপ্তরের মধ্যে ই-সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সমন্বিত কার্যক্রমের ঘাটতি রয়েছে। এ ছাড়া যৌক্তিক বেতন কাঠামো নির্ধারণে সর্বশেষ অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ ঘোষণা করা হয়েছে এবং সে অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তারা বেতন-ভাতা পেলেও দুর্নীতি হ্রাসে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি পরিলক্ষিত হচ্ছে না।

গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, ১১টি কৌশলের মধ্যে যে তিনটি কৌশলের চর্চা এখনো শুরুই হয়নি তার মধ্যে অন্যতম হলো, সরকারি-বেসরকারি সংস্থার কোনো কর্মকর্তার অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য প্রকাশকারীর সুরক্ষায় প্রণীত ‘জনস্বার্থ-সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ (সুরক্ষা) আইন, ২০১১’ ও ‘জনস্বার্থ-সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ (সুরক্ষা) বিধিমালা, ২০১৭’। এ আইন ব্যবহার করে এখনো কোনো অভিযোগ প্রদানের তথ্য পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্টদের মতে, এ আইন বাস্তবায়নে বাধা হিসেবে কাজ করছে সহায়ক পরিবেশের অভাব, আস্থার ঘাটতি, বিপদে পড়ার আশঙ্কা। দ্বিতীয়টি নতুন কৃতী-ভিত্তিক কর্ম মূল্যায়ন পদ্ধতির খসড়া প্রণীত হলেও দীর্ঘ ছয় বছরেও তা চূড়ান্ত হয়নি। আর তৃতীয়টি হলো, শুদ্ধাচার কৌশলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘কর্মজীবন উন্নয়ন পরিকল্পনা’ প্রণয়নের উল্লেখ থাকলেও এখন পর্যন্ত ‘কর্মজীবন উন্নয়ন পরিকল্পনা’র খসড়া প্রণীত হয়েছে মাত্র।

গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, নীতি ও কৌশলে শূন্য পদে নিয়োগ এবং যোগ্যতা অনুযায়ী পদোন্নতি প্রদানের উল্লেখ থাকলেও এ দুই ক্ষেত্রেই ব্যাপক ঝুঁকি বিদ্যমান। বিশেষ করে বর্তমানে জনপ্রশাসনে ২৩ শতাংশ পদ শূন্য থাকলেও এসব পদে নিয়োগের বিশেষ কোনো প্রস্তুতি নেই। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ক্ষমতাসীন দলের ‘নিজের লোক’ হওয়া বিশেষ প্রধান যোগ্যতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক বিবেচনায় ও বিশেষ তদবিরে পদায়ন প্রকট আকার ধারণ করেছে। সততা, মেধা, দক্ষতা, জ্যেষ্ঠতা, প্রশিক্ষণ ও সন্তোষজনক চাকরি বিবেচনাক্রমে পদোন্নতির বিধান থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই তা উপেক্ষিত হয়। সংশ্লিষ্ট বিধিমালায় না থাকা সত্তে¡ও প্রশাসনে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ‘গোয়েন্দা রিপোর্ট’ যুক্ত থাকায় এটি অপব্যবহার ও রাজনৈতিক বিবেচনায় পদোন্নতির ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে সরকারি কর্মচারী আইনের কতিপয় মৌলিক ধারার সমালোচনা করে ড. ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, সরকারি চাকরি আইন নামটিই সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। এ আইনটির নাম হওয়ার কথা ছিল জনপ্রশাসন আইন। তাই আমরা আইনটির নাম সংশোধনের দাবি জানাই। প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফৌজদারি অপরাধে গ্রেফতারের জন্য সরকারের পূর্বানুমতি গ্রহণের বিধিও সম্পূর্ণরূপে সংবিধান পরিপন্থী ও বৈষম্যমূলক। এই বিধিও বাতিল করতে হবে। এ ছাড়া এই আইনের ৬.১ ধারায় প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমস্ত কর্তৃত্ব সরকারের কাছেই রাখা হয়েছে, যা ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী’ এই সাংবিধানিক অবস্থানের সাথে সাংঘর্ষিক।

সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির পক্ষ থেকে জনপ্রশাসন সংশ্লিষ্টদের বিবেচনার জন্য ৯ দফা সুপারিশ পেশ করা হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : ‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধি, ১৯৭৯’-কে শুদ্ধাচার কৌশলের আলোকে হালনাগাদ করতে হবে। সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব প্রদানের জন্য সুনির্দিষ্ট ডিজিটাল কাঠামো করে সে অনুযায়ী প্রতি বছর সম্পদের হিসাব প্রদান নিশ্চিত করতে হবে; সরকারি কর্মচারীদের গ্রেফতারে সরকারের অনুমতি রাখার বিধান এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ ধারা বাতিল বা সংশোধন করতে হবে; সরকারি চাকরি আইন ২০১৮-তে সরকারি শব্দটির পরিবর্তে ‘প্রজাতন্ত্র’ শব্দটি ব্যবহার করে আইনের সংশোধন করতে হবে। জনপ্রশাসনের ওপরের পদগুলোতে অতিরিক্ত নিয়োগ না দিয়ে নিচের দিকের শূন্যপদগুলো পূরণ করতে হবে; পদোন্নতির ক্ষেত্রে সব ক্যাডারের সমান সুযোগ সৃষ্টি এবং অভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নির্ধারণ করে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনের উদ্যোগ নিতে হবে; প্রশাসন ক্যাডার হতে টেকনিক্যাল বিভাগের উচ্চপদে পদায়ন না করে টেকনিক্যাল ক্যাডার থেকে পদোন্নতি দিতে হবে; প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের প্রশিক্ষণে প্রাপ্ত স্কোর এবং দক্ষতার মূল্যায়নপূর্বক পদোন্নতি নিশ্চিতের বিধান রাখতে হবে; জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে ‘কর্মজীবন উন্নয়ন পরিকল্পনা’ চ‚ড়ান্ত করে তা কার্যকর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; ‘তথ্য প্রকাশ (সুরক্ষা প্রদান) আইন, ২০১১’ বাস্তবায়নের জন্য একটি সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে এ আইন সম্পর্কে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর বিভিন্ন কর্মসূচি নিতে হবে।



 

Show all comments
  • Prience Prience ২৪ জুন, ২০১৯, ১২:৫৬ এএম says : 0
    তথ্য সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন হলে দূনীতির নির্মূল সম্ভব হবে।। তথ্য নির্ভয়ে জানাতে পারবে।
    Total Reply(0) Reply
  • J A Mamun ২৪ জুন, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
    সরকারি চাকরি আইন এই অবৈধ সরকারের ষড়যন্ত্রেরই পাতানো স্বার্থস্বিদ্ধির আরেকটি আইন ছাড়া আর কিছুই নয়।। অবিলম্বে সংবিধান পরিপন্থী এই আইন বাতিল কর , করতে হবে।।
    Total Reply(0) Reply
  • Asraf Hossain ২৪ জুন, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
    Right
    Total Reply(0) Reply
  • HM Bellal Hossain Razu ২৪ জুন, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
    সঠিক অপরাধীদের বিচার এখন আর হয় না
    Total Reply(0) Reply
  • Hạ Tiện Hà ২৪ জুন, ২০১৯, ১২:৫৮ এএম says : 0
    সংবিধান পরিপন্থী সংসদে আইন পাশ না করার আহবান করেছে টিআইবি। সরকারী চাকরী আইন ২০১৮ পুনবিবেচনা জরুরি। না হলে আমলারাই আরো বেপরোয়া হবে ঘুষ দূর্নীতি বেড়ে যাবে। সকলের মতামত জরুরি।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Ilias ২৪ জুন, ২০১৯, ১০:০৭ এএম says : 0
    There is a problem in recruiting . Corrupted employees always try to get their money back first which had been spent for the job. Punishment be a first priority to ensure transparency every where.
    Total Reply(0) Reply
  • Deep Nath ২৪ জুন, ২০১৯, ১০:০৮ এএম says : 0
    সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিদের আগামী ২০ বছর পর্যন্ত আর কোন বেতন বাড়াবেন না ! ৯৫% সরকারি কর্মচারিরা ঘুষখোর !
    Total Reply(0) Reply
  • Syed Mahbubur Rahaman ২৪ জুন, ২০১৯, ১০:০৯ এএম says : 0
    পারিবারিক চাহিদা এবং পারিবারিক সচেতনতা হলেই ঘুষ বন্ধ হবে বলে আমি মনে করি।।
    Total Reply(0) Reply
  • Alaudin Alo ২৪ জুন, ২০১৯, ১০:০৯ এএম says : 0
    দৃষ্টান্ত মুলক কঠোর শাস্তি না হলে দূর্নীতী কমবে না
    Total Reply(0) Reply
  • Ariful Islam ২৪ জুন, ২০১৯, ১০:১১ এএম says : 0
    যে দেশের এমপি, মন্ত্রীরা দূর্নীতি করে সে দেশের চাকরিজীবীরাও দূর্নীতি করবে এটাই স্বাভাবিক।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ