পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গত শতকের তুলনায় এখন দ্বিগুণ হারে গলছে হিমালয়ের হিমবাহ। এমন চলতে থাকলে অন্তত একশ’ কোটি মানুষ সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গত ৪০ বছরে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে তোলা ছবি পর্যবেক্ষণ করে এমন হুশিয়ারি দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বুধবার সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে তাদের এই পর্যবেক্ষণ প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, হিমালয়ের বরফ আশঙ্কাজনক হারে গলছে। ২০০০ সাল থেকে বছরে শতকরা এক ভাগ করে বৃদ্ধি পেয়েছে বরফ গলার এই হার। ফলে আগের ২৫ বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হারে কমছে বরফ। বর্তমানে বছরে সাড়ে পাঁচ ফুট (৫০ সেন্টিমিটার)-এর চেয়েও বেশি পরিমাণে কমছে বরফ। বরফ গলে এই হারে কমে যাওয়ায় শংকা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, এর ফলে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, নেপাল, ভুটানসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশের অন্তত একশ’ কোটি মানুষ তীব্র পানির সংকটে পড়তে পারে।
কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হিমবাহ গবেষক জোশুয়া মাউরার বলেন, ‘যে হারে বরফ কমছে তা সত্যিই আশঙ্কাজনক, তবে বরফ গলার হার দ্বিগুন বেড়ে যাওয়াটা আরো বেশি আশঙ্কাজনক।’
বরফ গলার জন্য বৈশ্বিক উষ্ণতাকেই দায়ী করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, হিমবাহের গলন রোধ করতে বিশ্বের উষ্ণতা কমাতে হবে।
জার্মানির বন শহরে জলবায়ু সম্মেলন চলছে। এ সময়েই সায়েন্স অ্যাডভান্সেসে প্রকাশিত হলো প্রতিবেদনটি। এবারের সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা মূলত ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা করছেন। সূত্র : রয়টার্স, এএফপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।