পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720414822](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যারা ছাত্র নয়, তাদের ছাত্র রাজনীতি করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ছাত্র রাজনীতির পরিসমাপ্তি আছে। এরপর তারা অন্য রাজনীতি বা জাতীয় রাজনীতিতে আসে। যদি আমরা পণ করি আজীবন ছাত্রদল করব সেই ভাবনা সঠিক নয়। আমি হরতালের কারণে সময়মতো চাকরির দরখাস্ত দিতে পারিনি- এটা কেউ শুনবে? তবে যারা ছাত্র নেই তারা রাজনীতি করতে চাইলে দল শতভাগ সহযোগিতা করবে। রোববার (১৬ জুন) দুপুরে নয়াপল্টনে নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে বিক্ষুব্ধ ছাত্রদল নেতাকর্মীদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।
ছাত্রদলের বয়সসীমা তুলে দিয়ে ধারাবাহিক কমিটির দাবিতে যারা আন্দোলন করছে তাদের উদ্দেশ্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমি তাদের অনুরোধ করব, তোমরা মানসিকভাবে প্রস্তুত হও ছাত্র রাজনীতির বাইরে তোমরা কে কী অবদান রাখতে পার। তোমরা রাজনীতি করতে চাইলে দল শতভাগ সহযোগিতা করবে।
তিনি বলেন, বিভিন্ন সময় যারা ছাত্রদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তারা ছাত্রদলের কমিটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যারা দীর্ঘিদিন ছাত্র রাজনীতি করেছে তাদের সুযোগ আছে রাজনীতির অন্যান্য ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার। তাছাড়া ছাত্ররা ছাত্র রাজনীতি করবে এটা সাধারণ মানুষের ইচ্ছা। যারা ছাত্র নয়, তারা ছাত্র রাজনীতি করলে মানুষ সমালোচনা করে। যাদের যেখানে মানায় তাদের সেখানে থাকা উচিত। রাজনীতি করার সুযোগ দেয়া হবে। যারা অবস্থা নিচ্ছেন তাদের এটা বুঝতে হবে। তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দেয়া হবে এটা তারেক রহমানের কথা।
গয়েশ্বর রায় বলেন, অতীতে যেমন কমিটি হয়েছে এবারও তাই হবে। পরিবর্তন হবে না এমন তো হতে পারে না। অনেক ছাত্রনেতা বড় বড় নেতা হয়েছেন, জাতীয় রাজনীতিতে অনেক বড় বড় ভূমিকা রাখছেন। সোহেল, জুয়েল, আমান, দুদু, এরা ছাত্রদলের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি ছিলেন একসময়। তারাও একসময় দায়িত্বে আসবে।
বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, যুবদল পারে না বলে যদি বলি আমি যুবদল করতে চাই- সেটা তো হবে না। হরতালের কারণে সময়মতো চাকরির দরখাস্ত দিতে পারিনি- এটা কেউ শুনবে? কোম্পানির তৈরি মেডিসিন যথাসময়ে মার্কেটিং না করায় তা মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে। এতে কোম্পানির লস হবে বলে ওই মেডিসিন খাব নাকি?
বিক্ষুব্ধ ছাত্রদল নেতাদের উদ্দেশে গয়েশ্বর আরও বলেন, আমরা তাদের দাবির প্রতি অত্যন্ত সহানুভূতিশীল। তাদের দাবিটা হবে তারা রাজনীতি করতে চায়, আমরা সহযোগিতা করব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।