পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রেমিকের সাথে বেড়াতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হওয়া গামেন্টর্স কর্মীর ধর্ষণ মামলায় ধর্ষক টিপু মিয়া, আনোয়ার ও আমির হাম্জাকে গ্রেফতার করেছে কেন্দুয়া থানা পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন কেন্দুয়া উপজেলার কান্দিউড়া ইউনিয়নের বৈরাটি গ্রামের রঙ্গ মিয়ার ছেলে টিপু মিয়া, একই গ্রামের আব্দুল কাদিরের ছেলে আমির হামজা ও সবুজ মিয়ার ছেলে আনোয়ার।
কেন্দুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রাশেদুজ্জামান জানান, ধর্ষিতা নিজেই বাদী হয়ে গত শুক্রবার দুপুরে কেন্দুয়া থানায় মামলা দায়ের করে। মামলার প্রেক্ষিতে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ভিকটিমকে সাথে কথা বলেন। এর পরপরই পুলিশ ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের জন্য তদন্তে নামে। তদন্ত কালে টিপু মিয়া, আনোয়ার ও আমির হামজার নাম বেরিয়ে আসে।
শুক্রবার রাতে গুগবাজার এলাকা থেকে টিপু মিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার বিকাল ৩টার দিকে ধর্ষক আনোয়ার ও আমির হামজাকে একই এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তারা আরো জানান, গামেন্টস কর্মীর কথিত প্রেমিকের নাম সুমন নয়। তার প্রকৃত নাম নুরে আলম। সে বৈরাটি গ্রামের আব্দুল হামিদ ওরফে শম্ভু মিয়ার ছেলে। নূরে আলম তার পরিচয় গোপন করে ওই নারীর সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। কথিত প্রেমিক সুমন ওরফে নুরে আলমকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।