পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কামলা দেয়ার নামে ধানকাটার ফটোসেশন করে ক্ষমতাসীনরা
কৃষকদের সঙ্গে প্রহসন করছে বলে মন্তব্য করেছেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, কৃষক-খেতমজুর সাংগঠনের শক্তিহীনতার কারণে সরকার
কৃষক-খেতমজুরদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে পারে। কামলা দেয়ার নামে ক্ষমতাসীনদের ফটোসেশন তার প্রমাণ। দেশের জনসংখ্যার বৃহদাংশ কৃষকের স্বার্থ রক্ষার্থে সরকার যদি কার্যকর ব্যবস্থা না নেয় তাহলে কৃষক কেবল ক্ষেতেই আগুন দেবে না, ভারতের কৃষকের মতো মৃত্যুর পথ বেছে নেবে। গতকাল শনিবার জাতীয় কৃষক সমিতি ও খেতমজুর ইউনিয়নের উদ্যোগে অনুষ্ঠিতব্য ১৫ জুনের কৃষক-খেতমজুর কনভেনশন উপলক্ষে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, কৃষক ধানকাটার লোক চায় না, ধানের লাভজনক মূল্য চায়। তার বদলে মন্ত্রী কর্তা ব্যক্তিরা কামলার দাম বেশি হওয়ার আজগুবি দোষ খুঁজে পেয়েছেন। কৃষক-খেতমজুরকে পরস্পরের মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছেন। এই ধানকাটা খেতমজুর বছরে ছয়মাস কাজ না পেয়ে দিন কাটায়। শহরে এসে রিকশা চালায়, ইটের ভাটায় কাজ করে কিছু উপার্জন করে জীবন বাঁচায়। কৃষককে নিয়ে এ ধরনের প্রহসনের খেলা বন্ধ করতে হবে। তার জন্য আন্দোলন ও সংগঠন গড়ে তুলতে হবে। কৃষক-খেতমজুর কনভেনশন সেই লক্ষে কার্যকর ব্যবস্থা নেবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। দেশের জনসংখ্যার বৃহদাংশ কৃষকের স্বার্থ রক্ষার্থে সরকার যদি কার্যকর ব্যবস্থা না নেয় তা হলে কৃষক কেবল ক্ষেতেই আগুন দেবে না, ভারতের কৃষকের মত মৃত্যুর পথ বেছে নেবে।
মেনন আরো বলেন- বিদু্যুৎ, মেট্রোরেল, বন্দর নির্মাণের মেগা-প্রকল্পের মত কৃষি পণ্য গুদামজাতকরণের জন্য কৃষি ক্ষেত্রেও প্রতি ইউনিয়নে সাইলো নির্মাণের মেগা-প্রকল্প এই বাজেটেই নিতে হবে। রফতানির নামে চালকল মালিক ও রফতানিকারকদের প্রণোদনার নামে অর্থ দেয়ার পরিবর্তে কৃষকের পণ্য সংরক্ষণ ও বিপণনে ভর্তুকি দানই হবে যুক্তিযুক্ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।