পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে দায়ের করা মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের শুনানিতে তাকে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আগামী ১৪ জুলাই এ শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
গতকাল মঙ্গলবার মামলাটির অভিযোগপত্র গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আসামি নওশাবা উপস্থিত না থাকায় ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক দিদার হোসাইন এ আদেশ দেন। আদালতে সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআর) শাখার পুলিশ কনস্টেবল আব্দুস সামাদ এ তথ্য জানান।
গত ১২ মে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক শওকত আলী সরকার আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে তিনি বলেন, নওশাবা আহমেদ ইচ্ছাকৃত ও পরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে ও জনসাধারণের অনুভূতিতে আঘাত করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর জন্য মিথ্যা ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ এবং প্রচার করেন। এ কারণে তার বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন-২০০৬ (সংশোধনী) এর ৫৭ (২) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগপত্রে ২০ জনকে সাক্ষী করা হয়।
গত বছরের ৪ আগস্ট রাতে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে নওশাবাকে আটক করে র্যাব। গত ৫ আগস্ট আসামির চার দিন এবং ১০ আগস্ট দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ২১ আগস্ট জামিন পান নওশাবা।
এর আগে গত বছরের ৪ আগস্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদকে গ্রেফতার করা হয়। উস্কানি ছড়ানোর অভিযোগে তার বিরুদ্ধে র্যাব-১ এর ডিএডি মো. আমিনুল ইসলাম উত্তরার পশ্চিম থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।