পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বিজেপি’র বিশাল জয়ের পর বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তা চুক্তিসহ অন্যান্য অমীমাংসিত বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল দুপুরে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের সম্পাদকমন্ডলীর এক বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন আশা ব্যক্ত করেন। এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবার ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করেছেন। মোদি সরকারের গত আমলে আমাদের সঙ্গে অনেক অমীমাংসিত সমস্যা সমাধান হয়েছে। মোদি সরকারের সাহসিকতা ও বিচক্ষণতার প্রমাণ দু’দেশের সীমান্ত সমস্যার সমাধান। এবার নরেন্দ্র মোদি তার দেশের জনগণের আস্থা আরও বেশি করে পেয়েছেন। আমরা আশা করি, আমাদের সঙ্গে তিস্তা চুক্তিসহ অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানের যে প্রক্রিয়াটা আছে, সেটা আরও দ্রুত হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সম্পাদকমন্ডলীর সভায় মুজিব বর্ষ পালন ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সফর নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ঈদের পরে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, মুজিব বর্ষের কর্মসূচি মোটাদাগে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর আমাদের জাতীয় সম্মেলন, সারাদেশে তৃণমূল পর্যন্ত কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এসব বিষয়ে আমাদের দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।
দলের সম্মেলনকে ঘিরে সুবিধাবাদীরা প্রবেশ করছে কিনা জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এসব সুবিধাবাদীদের অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। সুযোগসন্ধানীরা চিরদিন এটা করে থাকে। আমাদের দলের সিদ্ধান্ত পরিষ্কার পরীক্ষিত ত্যাগী নেতাকর্মীদেরকে তৃণমূল থেকে নেতৃত্বে আনা হবে। কোনোখানে কোনও সুযোগ সন্ধানীর স্থান হবে না।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমন্ডলীর সভায় উপস্থিত ছিলেন, দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ, আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, এনামুল হক শামীম, আইনবিষয়ক সম্পাদক ও গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সাত্তার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আব্দুস সবুর, শিক্ষা সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, কৃষি সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপ-দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মারুফা আক্তার পপি প্রমুখ।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।