পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা সব সময় চেষ্টা করি, দেশে যেন শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকে। মানুষের জীবনে শান্তি থাকে। আর সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দুর্নীতি মাদকের হাত থেকে যেন আমাদের সমাজ মুক্তি পায়।
গতকাল গণভবনে বিচারপতি, কূটনীতিক, সরকারি সামরিক/বেসামরিক কর্মকর্তা, শিল্পী ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের সৌজন্যে ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। ইফতার অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে আগত অতিথিদের উদ্দেশে হাত নেড়ে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী। সবাইকে রমজানুল মোবারকবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আপনাদের এই আগমনে গণভবন ধন্য হয়েছে। আপনারা দোয়া করবেন। আমরা চাই, বাংলাদেশ যে আর্থ সামাজিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে, এই উন্নয়নের ধারাটা যেন অব্যাহত রাখতে পারি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের পররাষ্ট্রনীতি খুব স্পষ্ট। আমরা সেটা সবসময় মেনে চলি এবং সকলের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আর্থ সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আগামী মাসে আমরা বাজেট দেবো। বিশাল আকারের বাজেট দিচ্ছি। আমরা মনে করি, আমাদের উন্নয়নের এই ধারাটা অব্যাহত থাকবে।
দেশবাসীকে পবিত্র রমজান ও ঈদের আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি খুব দুঃখিত। এবার হয়তো ঈদে আমি দেশে থাকব না। কারণ আমার বেশ কয়েকটি বিদেশ সফর রয়েছে। আমি জাপান যাচ্ছি, সেখান থেকে সৌদি আরবে ওআইসি সম্মেলন হয়ে ইংল্যান্ড যাবো। সেখান থেকে ৭ তারিখে দেশে ফিরবো। ঈদে যেহেতু দেশে থাকতে পারবো না, তাই এই ইফতার মাহফিল থেকেই সবাইকে ঈদের আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
ইফতারের আগে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। গণভবনের সবুজ লনে বিশাল প্যান্ডেলে আগত অতিথিদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়। প্যান্ডেলের দক্ষিণ পাশে পুরুষ ও নারীদের জন্য ছিল আলাদা আলাদা নামাজের ব্যবস্থাও।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।