পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সারা দেশে নয়, দু-একজন কৃষক ভাবাবেগে ধানক্ষেতে আগুন দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, আমি মনে করি মানুষ দায়িত্বশীল, তারা নিজের ক্ষেতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলবে, এটা কোনো দিনও হতে পারে না। গতকাল শনিবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে ‘জলবায়ু পরিবর্তন : কৃষি খাতের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, নতুন বোরো ধানের দাম নিয়ে কৃষকের হাহাকার থাকলেও এ মুহূর্তে সেই ধান কিনে দাম বাড়ানোর সুযোগ আপাতত সরকারের হাতে নেই। ধানের দাম বাড়ানোর একমাত্র উপায় হলো, চাল রপ্তানি করা। এটাও আমাদের চিন্তাভাবনা করে করতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম আয়োজিত সেমিনারে কৃষিমন্ত্রী বলেন, উৎপাদন বৃদ্ধি, মিল মালিকেরা আমন চাল বিক্রি করতে না পারায় ধানের দাম কম। ধান কিনে ধানের দাম বাড়ানোর সুযোগ আপাতত সরকারের হাতে নেই। আমি ও খাদ্যমন্ত্রী শুক্রবার এ বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। প্রধানমন্ত্রীও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। ধানের দাম বাড়ানোর একমাত্র উপায় হলো, চাল রপ্তানি করা। এটাও আমাদের চিন্তাভাবনা করে করতে হচ্ছে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, প্রয়োজনীয় গুদাম নেই, যার ফলে ধান কিনে মজুদ করার মতো জায়গাও নেই। সরকার ধান, চাল রপ্তানি করার কথা ভাবছে। তবে ভারত-থাইল্যান্ডের মতো ধান রপ্তানিতে আমাদের অভিজ্ঞতা না থাকায় বাজার নিয়ে আরো ভাবতে হবে। তিনি আরো বলেন, গতবারের মজুদ এখনো অবশিষ্ট আছে ৮-১০ লাখ টন। মিলাররাও গতবার আমাদের অনুরোধে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে ধান কিনে গুদামে রেখেছেন। তারাও সেগুলো এখন বিক্রি করতে পারছেন না। কৃষি খাতে বিপ্লব হয়েছে। এটা ভালো দিক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।