পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ছাত্রলীগের সদ্য ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেয়েছে প্রশ্ন ফাঁসের সাথে জড়িত ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের এক বিবাহিত নেত্রী। আঞ্জুমান আরা অনু নামের এ নেত্রী সহ-সম্পাদক পদ পান। তিনি ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।
আঞ্জুমান আরা অনু ইডেন কলেজে গণিত বিভাগের ২০০৮-০৯ সেশনের শিক্ষার্থী। ২০১৬ সালে তার ছাত্রত্ব শেষ হয়। তারপরও ওই বছরের ১ নভেম্বর কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটিতে তিনি যুগ্ম-আহ্বায়কের পদ পান। প্রায় দুই বছর আগে তিনি বিয়ে করেন, তার বিবাহে আওয়ামীলীগের অনেক নেতাও অংশ নেন বলে জানা যায়। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫-এর ‘গ’ ধারা অনুযায়ী বিবাহিত ব্যক্তি ছাত্রলীগের কমিটিতে স্থান পাবেন না।
এ নেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, নিয়োগ পরীক্ষা ও ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত ছিলেন। এসব অভিযোগে এর আগে গণমাধ্যমেরও শিরোনাম হন তিনি। এদিকে বিবাহিতসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িতদের কমিটিতে জায়গা দেওয়ায় ছাত্রলীগের পদবঞ্চিত একটি অংশ কমিটি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছে।
একাধিক অভিযোগ থাকার পরও তার পদ পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক শাখার একাধিক নেত্রী। তারা বলেন, আঞ্জুমান আরা অনু বিবাহিত। তিনি মাদক সেবনের সঙ্গে যুক্ত এমন অভিযোগের কথাও ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতারা জানেন। তবুও তাকে পদ দেওয়া হয়েছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে আঞ্জুমান আরা অনু বলেন, ‘আমার বিয়ের বিষয় উন্মুক্ত। এটা সবাই জানে।’ বিবাহিত হওয়া সত্তে¡ও গঠনতন্ত্র ব্যত্যয় করে কিভাবে নেতা হয়েছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে ফোন দেওয়া হলেও তারা ফোন ধরেননি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।