পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় রাসেল হত্যাকান্ডে জড়িত আরো দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। গ্রেফতাররা হলো- জহিরুল হক ওরফে সানু (২৮) ও তার স্ত্রী পিংকি আক্তার (২৫)। গত শনিবার রাতে পিবিআই ঢাকা মেট্রো (উত্তর) একটি বিশেষ টিম চট্টগ্রামের ইপিজেড থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করে । হত্যাকান্ডের তিন বছর শেষে দীর্ঘ চার বছরের মাথায় এই দু’জন গ্রেফতার হলো।
এর আগে ২০১৫ সালের ১০ অক্টোবর কদমতলী থানাধীন বড়ইতলা মোড়ে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে খুন হয় রাসেল। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা রাশিলা বেগম একই বছরের ১৩ অক্টোবর কদমতলী থানায় একটি মামলা করেন। নিহত রাসেলের গ্রামের বাড়ি খুলনার রূপসায়। চাকরির সন্ধানে ঢাকায় এসে খুন হয়েছিলেন তিনি।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মামলাটি প্রথমে তদন্ত করে কদমতলী থানা পুলিশ। পরবর্তীতে আদালতের আদেশে পিবিআই মামলাটির তদন্তভার গ্রহণ করে। মামলাটি তদন্তকালে হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে সজল ওরফে পিচ্চি সজল, মোঃ হোসেন বাবু ওরফে হুন্ডা বাবু ও সজল এই তিনজনকে গ্রেফতার করে পিবিআই। তারা তিনজন হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। এছাড়া তারা জবানবন্দিতে হত্যাকান্ডে পিংকি ও তার স্বামী জহিরুল হক ওরফে সানুর জড়িত থাকার কথা জানায়।
পিবিআই জানায়, গ্রেফতারদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে কদমতলী থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। হত্যাকান্ডে জড়িত অন্যান্য সহযোগীদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত আছে।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।