পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
পবিত্র রমজান উপলক্ষে গোশত ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে রাজধানীতে গোশতের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন। কিন্তু নির্ধারিত সেই দাম মানছেন না গোশত ব্যবসায়ীরা। তারা ২৫ থেকে ৭৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি করছেন গরুর গোশত। এছাড়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানে মূল্য তালিকা নেই।
এসব অভিযোগে গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর বড়বাগ কাঁচাবাজারের পাঁচ গোশত ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। অভিযান পরিচালনা করেন অধিদফতরের ঢাকা জেলা অফিসের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মÐল।
এর মধ্যে মা গোশত বিতানকে পাঁচ হাজার টাকা, রানা গোশত বিতানকে তিন হাজার টাকা, নাসিরের গোশতের দোকানকে পাঁচ হাজার এবং পীরেরবাগ অলি মিয়ার কাঁচা বাজারের ছাত্তারের গোশত বিতানকে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আব্দুল জব্বার মÐল বলেন, রমজান মাস উপলক্ষে বাজারে বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার মিরপুরে অভিযান চালানো হয়। এখানে বেশিরভাগ দোকানে সিটি কর্পোরেশন নির্ধারিত দাম ৫২৫ টাকার চেয়ে বেশি অর্থাৎ ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকায় গরুর গোশত বিক্রি করতে দেখা যায়। এছাড়া অনেক দোকানে আইন অনুযায়ী মূল্য তালিকা টাঙানো হয়নি। এসব অভিযোগে ৫টি গোশত বিক্রির প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।
জানা গেছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) গোশত ব্যবসায়ী সমিতির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে রোজায় গোশতের দাম নির্ধারণ করে। নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী দেশি গরুর গোশত প্রতি কেজি ৫২৫ টাকা এবং বিদেশি বা বোল্ডার গরুর গোশত প্রতি কেজি ৫০০ টাকা ও মহিষের গোশত কেজি প্রতি ৪৮০ টাকায় বিক্রয়ের জন্য মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে খাসির গোশত প্রতি কেজি ৭৫০ টাকা এবং ভেড়া ও ছাগীর গোশত প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা ধরে বিক্রির জন্য এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। পহেলা রমজান থেকে ২৬ রমজান পর্যন্ত গোশতের এ দাম নির্ধারণ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।