পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাধ্যমিক ও সমমানের পর্রীক্ষায় পাসের হারে টানা সপ্তমবারের মতো এগিয়ে আছে রাজশাহী বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা দেয়া শিক্ষার্থীরা। আর তালিকার শেষে আছে সিলেট বোর্ড। গতকাল সোমবার প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৯১.৬৪ শতাংশ। তালিকার শেষে থাকা সিলেট বোর্ডে পাশ করে ৭০.৮৩ শতাংশ শিক্ষার্থী।
২০১৯ সালে মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় ৮২ দশমিক ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করে। এরমধ্যে সারাদেশে জিপিএ-৫ পায় ১ লাখ ৫ হাজার ৫৯৪ জন শিক্ষার্থী। গতবছরের তুলনায় পূর্ণাঙ্গ জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমলেও পাশের হার বাড়ে ৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
পাশের হারে এগিয়ে থাকা রাজশাহী বোর্ড থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো মোট ২ লাখ ৩ হাজার ৮৮১ জন, যার মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১ লাখ ৮৬ হাজার ৮২৮ জন। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা যশোর বোর্ডে পাশ করে ৯০.৮৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী। গতবছর বোর্ডটিতে পাশের হারে ধ্বস নামার পর এবার তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয় বোর্ডটি। ২০১৮ সালে এ বোর্ড থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ৭৬.৬৪ শতাংশ। তালিকায় থাকা অন্যান্য বোর্ডগুলোতে পাশের হার হল যথাক্রমে কুমিল্লায় ৮৭.১৬ শতাংশ, দিনাজপুর ৮৪.১০ শতাংশ, ঢাকা ৭৯.৬২ শতাংশ, চট্টগ্রাম ৭৮.১১ শতাংশ এবং বরিশাল ৭৭.৪১ শতাংশ।
তালিকার একদম নিচে অবস্থান করা সিলেট বোর্ডে মোট ১ লাখ ১৩ হাজার ১৭১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৮০ হাজার ১৬২ জন। যা মোট অংশগ্রহণকারীর ৭০.৮৩ শতাংশ। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে পাশের হার ৮৩.০৩ শতাংশ। এ বোর্ড থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ৩ লাখ ৬ হাজার ৭৮০জন। এরমধ্যে পাশ করে ২ লাখ ৫৪হাজার ৭১০ জন পরীক্ষার্থী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।