পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক যতই জটিল আর তিক্ত হোক না কেন, বিজেপি ছেড়ে যেতে চাননি অভিনেতা-রাজনীতিবিদ শত্রæঘœ সিনহা। তবে এবার ধৈর্য্যের সব বাঁধ ভেঙে অবশেষে বিজেপিতে পদত্যাগ করে কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধীর সঙ্গে এই অভিনেতার একদিনের বৈঠক ও ছবি বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। খবর এনডিটিভি।
বৈঠক শেষে শত্রæঘœ বলেন, ‘রাহুল গান্ধী খুব উৎসাহী ও ইতিবাচক। তিনি আমার প্রশংসা করে বলেন যে, আমি বিজেপির মধ্যে মর্যাদা বজায় রেখেই বিদ্রোহ ও সমালোচনা করেছি। রাহুল আমার চেয়ে ছোট, কিন্তু আজ তিনি দেশের একজন জনপ্রিয় নেতা। আমি নেহরু-গান্ধীর পরিবারের সমর্থক। আমি মনে করি তারাই দেশের নির্মাতা।’
দলের নেতা শাক্তিসিংহ গোহিল টুইট করেছেন, আগামী ৬ এপ্রিল কংগ্রেসে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেবেন শত্রæঘœ সিনহা। শত্রæঘœ সিনহা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের তীব্র সমালোচনা করেছেন। গত বছর থেকেই বারে বারে টুইটে বিজেপির নানা বিষয়ে নিন্দা ও সমালোচনাও করেছেন। কিন্তু তিনি জোর দিয়ে বলেন যে তিনি কখনোই দলের বিরুদ্ধে কথা বলেনি। তিনি বলেন, ‘আমি ওয়ান ম্যান আর্মিকে দেখানোর চেষ্টা করেছি। এখন আয়নায় দু’জন মানুষ। তারা গনতন্ত্রকে একনায়কতন্ত্রে পরিণত করেছে। এখন আমি বিজেপি ছেড়ে যাচ্ছি কারণ সেখানে একনায়কতন্ত্র চলছে। তাই, আমি জাতির জন্য দেশের জন্য কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ শোনা যাচ্ছে যে, লালু যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) সঙ্গে কংগ্রেসের সংঘর্ষের কারণে তার এই যোগদান বিলম্বিত হয়েছে।
এই সপ্তাহের শুরুতেই, শত্রæঘœ সিনহা কংগ্রেসের প্রধান রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করে তাকে ‘পরিস্থিতির মাস্টার’ বলে সম্ভাষিত করে তার প্রস্তাবিত সর্বনিম্ন আয় গ্যারান্টি প্রকল্পকে একটি ‘মাস্টারস্ট্রোক’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।