পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০১৪ সালের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন করা প্রায় ৮ লাখ প্রার্থীকে নতুন বিজ্ঞপ্তির আওতায় পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ চেয়ে করা আবেদন ৩০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে খাদ্য অধিদফতরকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে আবেদন নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত খাদ্য অধিদফতরের ওই সব পদে নতুন করে জনশক্তি নিয়োগ না দিতেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
গতকাল বুধবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল প্রতিকার চাকমা।
পরে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ২০১৪ সালের ২৬ অক্টোবর খাদ্য অধিদফতরের অধীনে ১৫ ক্যাটাগরিতে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৫৯৯ পদের বিপরীতে একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। এতে প্রায় ৮ লাখ প্রার্থী আবেদন করেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় পরও এসব আবেদনকারী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে কোনও প্রবেশপত্র পাননি। ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি কার্যকর না করেই ২০১৮ সালের ৭ নভেম্বর আরেকটি বিজ্ঞপ্তি দেয় খাদ্য অধিদফতর। এতে নন-গেজেটেড ২৪ ক্যাটাগরিতে পদ বাড়িয়ে এক হাজার ১৬৬ জন করা হয়।
নতুন বিজ্ঞপ্তিতে ২০১৪ সালে যারা আবেদন করেছেন তাদের নতুন করে আবেদনের প্রয়োজন নেই বলে কোথাও উল্লেখও করা হয়নি। এ কারণে ২০১৪ সালের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে আবেদনকারীদের অনেকেরই সরকারি চাকরির নির্ধারিত বয়স শেষ হয়ে যায়। আবেদনকারীদের পক্ষ থেকে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে পরীক্ষায় তারা অংশগ্রহণের সুযোগ চেয়ে আবেদন করেন। খাদ্য অধিদফতর থেকে এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ২০১৪ সালের আবেদনকারী ৪০ জন চাকরিপ্রার্থী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।